কোঁকড়া চুল সিল্কি করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

কোঁকড়া চুল সিল্কি করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে কোকড়া চুলের যত্ন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন এর সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
কোঁকড়া চুল সামলানো অনেক বেশীকষ্টকর এবং ঝামেলাদ্বায়ক বিষয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে অনেকে এই চুল সামলাতেও পারে না। তাই আমাদের আজকের পোষ্টের মাধ্যমে কোঁকড়া চুল সিল্কি করার উপায় সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।

ভূমিকা

চুল আঁকাবাঁকা বা প্যাঁচানো আকৃতিতে চুলের ধরনকে কোঁকড়া চুল বলে। কোঁকড়া চুল সাধারণত গোড়া থেকেই পেঁচানো অর্থাৎ কোঁকড়া থাকার প্রবণতা নিয়ে বেড়ে ওঠে। এক গবেষণার অনুপাতে, চুলের স্বাভাবিক ধরনের চেয়ে কোঁকড়া চুলের হার খুবই কম। তবে তথাকথিতভাবে সমাজে কোঁকড়া চুলের চাহিদা একটু একটু দেখা যায়। তাই আজকের এই পোস্টে আমরা জানব, চুল কেন কোকড়া হয়, কোঁকড়া চুলের রহস্য, কোকড়া চুলের যত্ন, কোঁকড়া চুলের কাটার নিয়ম, কোঁকড়ানো চুল সোজা করার উপায়, কোঁকড়া চুল সিল্কি করার উপায়, কোঁকড়া চুলের শ্যাম্পুর নাম সম্পর্কে বিস্তারিত সব তথ্য।

চুল কেন কোকড়া হয়

কোঁকরা চুল এর যত্ন ও ইত্যাদি উপায় জানার আগে কোঁকড়া চুল ও এর কারণ জানা জরুরী। কোঁকড়া চুল মাঝে মাঝে কিছু কারণে কারো কারো চুলের কাঠামোর ভিন্নতার কারণে চুল কোঁকড়া হয়ে থাকে। বহু কাল ধরে গবেষণার পরে একটি পর্যায় এসে কোকরা চুলের কারণ আবিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে।

এক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক গণ মিলিত হয়ে কোকরা চুলের কারণ উদ্ভব করার জন্য একটি ত্রিমাত্রিক মডেল উপস্থাপন করেছেন। অন্যথায় কোঁকড়া চুলের এই বিষয়টি সবার মধ্যে এত জটিল হয়ে থাকছে যে আশেপাশের দিকে তুলনামূলক পড়তে দাঁড়িয়ে পড়ছেন।

অনেকেই চিন্তায় পড়ে যান তাদের জোর কেন কোঁকড়া কিন্তু তাদের সাধের ব্যক্তিটির চুল কেন সোজা ধরনের। প্রশ্ন কিছুটা এমনও হয় যে, একই পরিবারের প্রতিটি মানুষের চুল সোজা ধরনের কাঠামো নিয়ে থাকলে কেবল একজন ব্যক্তির চুল কোঁকড়া হয়ে যায় কিভাবে।

এ সকল প্রশ্নের উত্তর দিতেই আজ এই পোস্ট নিয়ে আপনাদের কাছে আসা। সাধারণত ব্যক্তির লোমকূপ কোঁকড়া কাঠামো ধারণ করার ফলে তার চুল কোঁকড়া মতন গজায়। সাধারণত সোজা কিংবা স্বাভাবিক অবস্থায় চুলের ফলিকলের আকৃতি বৃত্তাকার হয় এবং কোঁকড়া চুলের ফলিকলের আকৃতি ডিম্বাকার বা জলপাই আকৃতির হয়।

তাই কোঁকড়া চুলের মূল কারণ হলো ফলিকলের আকৃতি। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোকড়ানো চুল তার দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির সাথেই এর কোঁকড়া হওয়ার প্রবণতার পরিবর্তন আনে। কোঁকড়া চুলের বেড়ে ওঠার সাথে এর বৈশিষ্ট্যও নিয়ন্ত্রিত হয়।

কোঁকড়া চুলের রহস্য

চুলের ধরন দেখেই অনেক সময় মানুষের ব্যক্তিত্ব, চিন্তা ধারা কিংবা চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারণা সঞ্চয় করা যায়। সোজা চুল কিংবা কোঁকড়া চুল উভয়ে কিছু কিছু ব্যক্তি ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্য বহন করে। কোঁকড়া চুলের লোমকূপ কোঁকড়া ধরনের হওয়ার মাথার ত্বকে উৎপন্ন হওয়া তেল ত্বক থেকে চুল পর্যন্ত পর্যাপ্ত পরিমাণে পৌঁছায় না।

ফলে চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে থাকে। অনেক সময় এই শুষ্ক ও রুক্ষতার কারণে চুল সোনালী কিংবা বাদামি বর্ণের হয়ে যায়। এক্ষেত্রে কালো বর্ণের চুল কিংবা সোনালী বর্ণের চুলের ক্ষেত্রেও রহস্য ভিন্ন ভিন্ন হয়। পৃথিবীতে প্রতিটি ব্যক্তি তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য, গুণাবলী, ব্যক্তিত্ব ও গড়ন নিয়ে আসে এবং তা পরিচর্যার মাধ্যমে পরিবর্তিত হতে থাকে।

কি সেভাবেই চুলের গঠনেও নানান রকম ভিন্নতা পাওয়া যায়। সাদা চোখে কোকরা চুলের আকৃতি ও এর গঠনের রহস্য ঠিকভাবে বোঝা যায় না। তবে গবেষকদের বিবৃতি অনুযায়ী, কোঁকড়া চুলের গঠন জলপাই আকৃতির হয় ও অসম হয়। কোঁকড়া চুলের গোড়ার দিক চুলের আগার তুলনায় শক্ত বা কঠিন হয়। এ ক্ষেত্রে কোঁকড়া চুলের নিচের অংশে কোমল ভাব থাকায় চুলের বৃদ্ধির সাথে সহজেই এর আকৃতিতে পরিবর্তন আসে।

ফলে এ ধরনের চুল সোজা হয়ে বেড়ে ওঠে না বরং চুল যত বাড়তে থাকে নিচের দিকে তত পাক খেতে শুরু করে যাকে গুচ্ছভাবে দেখে আমরা কোঁকড়া চুল নাম দিয়ে অভিহিত করে থাকি। তাই কোঁকড়া চুলের সকল রহস্য চুলের গোরাতেই লুকিয়ে আছে। একজন ব্যক্তির চুল কোন ধরনের হবে তার ব্যক্তির ফুলের গোড়া নির্ধারণ করে।

এক ধরনের লোক বর্গের ধারণা অনুযায়ী, যে সকল ব্যক্তিদের চুল কোঁকড়া হয় তাদের মধ্যে সক্রিয়তা লক্ষ্য করা যায় এবং তারা তাদের কর্মের প্রতি নিষ্ঠাবান হয়ে থাকেন। সাথেই কোঁকড়া চুলের মানুষ পরিশ্রম প্রেমী হন এবং একাগ্রতার সাথে কর্ম সাধন করে সাফল্য অর্জনে এগিয়ে থাকতে চেষ্টা করেন।

কোকড়া চুলের যত্ন

কোকড়ানো চুল স্বভাবতই শুষ্ক থাকে যার ফলে সময়ের ব্যবধানের রুক্ষ হতেও দেখা যায়। তাই কোকড়া চুলের ক্ষেত্রে এর যত্ন নেয়ায় ও কোঁকড়া চুল সিল্কি করার উপায় এ তুলনামূলক বেশি প্রয়াস দিতে হয়। কোঁকড়া প্রকৃতির চুলের যত্নের ধরনের উপর ভিত্তি করে একে প্রাথমিক যত্নের ধরন ও অত্যাবশ্যকীয় ভাবে যত্ন এই দুই ভাগে কি ভক্ত করা হয়েছে। প্রথমেই এই চুলের যত্নে কিছু প্রাথমিক নিয়ম নিয়ে বলা হলো।

  • চুলে অতিরিক্ত চিরুনি দেয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। কোঁকড়া চুল এর নির্দিষ্ট মোচড়ানো অবস্থায় থাকে। ঘনঘন চুল আঁচড়ালে কোঁকড়া চুলের স্বাভাবিক স্থিতি নষ্ট হয়ে যায় সাথে চুল পড়ার আশঙ্কা থাকে। যেহেতু কোঁকড়া চুল বাঁকানো আকৃতির হয় এবং শুষ্ক হওয়ার কারণে চুলের অগ্রভাগ দুর্বল হয়ে থাকে তাই ঘন ঘন আচরানোর ফলে এটি ভেঙে যেতে পারে।
  • চুল শুকানোর জন্য হেয়ার ড্রায়ার এর পরিবর্তে নরম তুলতুলে সুতি কাপড় ব্যবহার করুন।
  • কোঁকড়া চুল অতিরিক্ত শুষ্ক থাকায় এর শুষ্কতার ভারসাম্য বজায় রাখতে চুলে শ্যাম্পু করার পূর্বে কন্ডিশনার কিংবা চুলের ময়শ্চারাইজার মাস্ক বা হাইড্রেটিং মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে। ফলে চুলের শ্যাম্পু ধুয়ে ফেলার পরেও চুল মসৃণতা ধরে রাখতে পারে।
  • কোঁকড়া চুল রং করা থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রয়োজনে বাড়িতে তৈরি ঘরোয়া উপকরণ দিয়ে বিভিন্ন হেয়ার মাস্ক চুলে ব্যবহার করুন তাও চুল রঙ্গিন করার পণ্য থেকে দূরে থাকা ভালো।
  • কোঁকড়া চুলে অতিরিক্ত হিট ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। অতিরিক্ত তাপ চুলে সুস্থতা নিয়ে আসে এবং অসচেতন অবস্থায় হিট ব্যবহারের ফলে কিছু ক্ষেত্রে চুলের ড্যামেজ সৃষ্টি হয়। তাই কোঁকড়া চুলের ক্ষেত্রে হীট জাতীয় সামগ্রীর ব্যবহার না করাই উত্তম। এছাড়াও চুল বাঁধতে অতিরিক্ত শৈলী ব্যবহার না করা।
  • কোকড়া চুল সব ঋতুতে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোয়া উচিত। গরম পানির স্পর্শ কোঁকড়া চুলের ক্ষতিসাধন করে।
  • কোঁকড়া চুলের অবশ্যই সিরাম, জেল বা চুলের ক্রিম ব্যবহার করতে হয়। এগুলোর ভেজা চুলে প্রয়োগ করলে চুল দ্রুত গোছানো যায়।
  • চুলে প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই চুলের ধরনের সাথে মিলিয়ে প্রসাধনী ক্রয় করা উচিত।
  • চুলের যত্নে সিল্ক বা এজাতীয় পিছলা কাপড়ের বালিশ ব্যবহার করতে হয়। এতে চুলে তেমন একটা ঘর্ষণ সৃষ্টি হয় না এবং চুল ভেঙ্গে পড়া কমায়।
  • কোঁকড়া চুলের যত্ন নেয়ায় অত্যাবশ্যকীয় কিছু নিয়মগুলো হল।
  • শরীরকে হাইড্রেট রাখতে অবশ্যই বেশি বেশি জল পান করার চেষ্টা করবেন
  • চুলে কোনভাবেই গরম পানি দিবেন না এবং সূর্যের ক্ষতিকর তার থেকে চুলকে রক্ষা করার চেষ্টা করবেন।
  • চুল যখন ভেজা অবস্থায় থাকবে তখন আঁচড়ানোর চেষ্টা করবেন না। দরকারে চুল শুকানোর অপেক্ষা করবেন।
  • রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই চুল ভালোমতো বেঁধে পিচ্ছিল গঠনে ঘুমাবেন।
  • মোটা এবং বড় দাঁতের কাঠের চিরুনি ব্যবহার করুন।
  • চুলে নিয়মিত তেল দিন। নারিকেল তেল কিংবা অলিভ অয়েল নিয়ম করে কমপক্ষে প্রতি সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন। এটি কোঁকড়া চুল সিল্কি করার উপায় হিসেবেও কার্যকরী।
  • কোঁকড়া চুল কখনও ভিজিয়ে কাটবেন না। চুল শুকনা অবস্থায়ই আপনার পছন্দের স্টাইল দিন।

কোঁকড়া চুলের কাটার নিয়ম

চুল কোঁকড়া হোক বা সোজা, নিয়ম করে প্রায় প্রায় চুলের আগা কাটা জরুরী। এছাড়াও বিভিন্ন রকম হেয়ার স্টাইল আপন করে নিতে অনেকেই তাদের চুল কাটাতে চান। কোঁকড়া চুল কাটার প্রণালী সাধারণত চুলের গঠনের উপর নির্ভরশীল। কোঁকড়া চুল এমনিতেই ঘন প্রকৃতির হয়।

ব্যক্তি ভেদে এই চুল কম কোকরা কিংবা বেশি কোঁকড়া কিংবা তরঙ্গের ন্যায় বা চুলের বৃদ্ধির উপর নির্ভর করে কোন একভাগ কোঁকড়ানো হতে পারে। এক্ষেত্রে স্বাভাবিক তরঙ্গায়ীত চুলগুলো সাধারণ চুল কাটার পদ্ধতিতে কাটা যেতে পারে। তবে মূলক ভাবে বেশি কোঁকড়ানো চুলগুলো শুকনো অবস্থায় কেঁচি দেয়া উত্তম।

কেননা এই চুলগুলো ভিজে গেলে এর ঘনত্ব ও দৈর্ঘ্যে পরিবর্তন দেখা যায় যা শুকানোর পর ভিন্ন হয়। তাই সাধারণ নিয়মে চুল হালকা ভিজিয়ে নিয়ে কাটতে গেলে শুকানোর পর এটি কাটার ধরনরেখা অনুসরণ করে থাকে না বরং এলোমেলো হয়ে নিরবিচ্ছিন্ন দেখায়।

কোঁকড়ানো চুল সোজা করার উপায়

কোকড়ানো চুলের জাতকরা প্রায়ই চুল সোজা করা নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন। কোঁকড়া চুল দেখতে রাজকীয় হলেও এটি সামাল দেয়া বেশ কষ্টকর তাই বেশিরভাগ লোকই কোকড়া চুল সোজা করার চেষ্টায় থাকেন। নিম্নে এই প্রকৃতির চুলকে সোজা করার উপায় সম্পর্কে উল্লেখ করা হল।

  • কোকরা চুল সোজা করার জন্য প্রথমে চুলকে মসৃণ করার চেষ্টায় থাকতে হবে।
  • নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করে চুল সিল্কি ও সোজা করা যেতে পারে।
  • এছাড়াও নিয়ম মতো চুলে তেল দিয়ে চুলকে মসৃণ করতে হবে যেন চুলকে যে অবস্থায় রাখা যায় সে অবস্থায় থাকতে পারে।
  • কোঁকড়া চুলের জন্য নারিকেল তেল সর্বোত্তম বিকল্প। নারিকেল তেলের সঙ্গে ক্যাস্টর অয়েল এসে ব্যবহার করলে দ্রুত উপকারিতা পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে তেলের এই মিশ্রণটি উষ্ণ গরম করে নিয়ে চুলের গোড়ায় আলতো করে লাগিয়ে নিতে হবে।
  • চুলকে সিল্কি করতে লেবুর রস অনেক কার্যকরী। লেবুর রসে থাকা সাইট্রাস স্ক্যাল্প পরিষ্কার করে মাথার খুশকি দূর করে দেয়। তবে সরাসরি লেবুর রস তুলে ব্যবহার না করে এর সাথে কিছু পরিপূরকের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে মাস্কের ন্যায় ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে একটু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে যেন চুলের শুষ্কতা বৃদ্ধি না পায়।
  • ডিম এবং তেলের মিশ্রণ কন্ডিশনারের মতো করে ব্যবহার করে চুলকে সিল্কি করে তোলা যেতে পারে।

কোঁকড়া চুল সিল্কি করার উপায়

কোঁকড়ানো চুল সিল্কি করার জন্য চুলের বিশেষভাবে যত্ন নিতে হবে। যেহেতু কোকড়া চুল এমনিতেই শুষ্ক স্বভাবের হয়ে থাকে, প্রতিনিয়ত এর যত্ন নেয়ার মাধ্যমে ঝরঝরে করে রাখা সম্ভব। তবে তুমি কি করার জন্য কিছু করণীয় অনুসরণ করতে হবে। এধরনের চুল সিল্কি করার কিছু উপায় নিম্নে দেয়া হলো।

  • নিয়মিত ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে যেন ধুলাবালি ইত্যাদি জমে চুলকে রুক্ষ করে না তুলে।
  • প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে একবার চুলে শ্যাম্পু দিতে হবে।
  • কাঠের চিরুনি দিয়ে কোকড়ানো চুল আঁচড়ানোর চেষ্টা করুন।
  • হিটেড টুল কিংবা রোদের পোড়া তাপ থেকে চুলকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিন।
  • চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু ব্যবহার করুন এবং চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধোয়ার ফলে চুলকে শুষ্কতা থেকে বাঁচাতে অবশ্যই চুলের মাস্ক পূর্বে ব্যবহার করে নিতে পারেন। শ্যাম্পুর সাথে প্রতিবারই কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
  • প্রতিদিনের খাদ্যাভাসে পুষ্টিকর খাবার যুক্ত করতে হবে।
  • সপ্তাহে অন্তত একদিন ঘরোয়া হেয়ার প্যাক ব্যবহার করুন এবং চুলে তেল দেয়ার জন্য একদিন বেছে নিন।

কোঁকড়া চুলের শ্যাম্পুর নাম

কোকরা চুল হলে নির্ধারিত কোন শ্যাম্পু বের করার চেয়ে আপনার চুলের ধরন অনুযায়ী এবং চুলের গঠনের তারতম্যের ভিত্তিতে শ্যাম্পু বাছাই করে নেয়া উত্তম।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা কোঁকড়া চুল সিল্কি করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন। এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার এর মাধ্যমে অন্য সবাইকে কোঁকড়ানো চুল সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url