ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন
ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়ে আজকের আমাদের মূল আলোচনার প্রেক্ষাপট। সাথেই আপনাদের জন্য এই আলোচনায় আরও থাকছে, ভিটামিন ই ক্যাপসুল কতদিন খেতে হয় তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই আজকের পোস্টের সাথে থাকুন এবং পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
চুল এবং ত্বকের যত্ন ও সৌন্দর্য রক্ষায় ভিটামিন ই ক্যাপসুল কমবেশি সকলেই ব্যবহার করে থাকেন তবে ই ক্যাপ এর ব্যবহার ও অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে অনেকেই অবগত নন। তাই আজকের পোস্টে ভিটামিন ই ক্যাপসুল কতদিন খেতে হয় এবং ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিশদভাবে সকল তথ্য আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব।
ভূমিকা
ভিটামিন ই এক প্রকার এন্টিঅক্সিডেন্ট। ভিটামিন ই এর এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান কোষের ঝিল্লিকে সুরক্ষা প্রদান করার ক্ষমতা রাখে। সৌন্দর্য বর্ধন ও চুলের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের ব্যবহার বেশ আলোচিত। খেতে থাকা চমৎকার গুনাগুন আমাদের স্বাস্থ্য অনেক রকমের পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। আজকের পোস্টে আমরা জানব ই ক্যাপ এর কাজ কি, ই ক্যাপ খাওয়ার নিয়ম, ই ক্যাপ চুলে ব্যবহারের নিয়ম, ই ক্যাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয় তা সম্পর্কে।
ই ক্যাপ এর কাজ কি
ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ক্যাপসুল যা ই ক্যাপ নামে পরিচিত, যা স্বভাবতই শরীরে ভিটামিন ই এর ঘাটতি জনিত কারণের চিকিৎসা পদ্ধতিতে ব্যবহারের জন্য বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ভিটামিন ই তে রয়েছে কোষের জন্য রক্ষাকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের বিভিন্ন অঙ্গের কোষগুলিকে বিভিন্ন ক্ষতির সম্মুখীন হওয়া থেকে রক্ষা করে। ই ক্যাপের বিভিন্ন ফর্মুলা বিভিন্ন রকম চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
যেমন ই ক্যাপ ২০০ বার্ধক্যের প্রভাব হ্রাস করতে, হাড়ের ব্যাধি নিরাময়ে, বন্ধ্যত্ব দূর করতে, নখ ও ত্বকের যত্নে কাজ করে। আবার ই ক্যাপ ৪০০ নির্দেশিত বিভিন্ন রকম চিকিৎসা পদ্ধতি যেমন- আলৎসহাইমারের রোগের চিকিৎসায়, কেমোথেরাপীর কারণে ঘটিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার চিকিৎসায়, নার্ভ সিস্টেমে, পুরুষের লিঙ্গ সম্পর্কিত কারণে, স্ত্রীরজঃ জনিত কারণ ইত্যাদি চিকিৎসায় পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।
সাধারণত ভিটামিন ই পেশির দুর্বলতা, চোখের ব্যাধির কাজে বা শরীরে ভিটামিনের অভাবজনিত কারণে এবং রূপচর্চায় ও চুলের দুর্বলতার কারণে চুলের পড়ে যাওয়া রোধ করার কাজে ব্যবহৃত হয়। তাই বলা যায় ভিটামিন ই ক্যাপসুলের প্রধান কাজ আমাদের ভিটামিন ই এর ঘাটতি পূরণ করাতে পরিপূরক হিসেবে কাজ করা।
ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা
ভিটামিন ই হলো অক্সিডেন্ট সম্পন্ন। ভিটামিন ই আমাদের দেহের অভ্যন্তরীণ কোষগুলোকে বিভিন্ন উপায়ে অস্থির অণু দ্বারা অনাগত ক্ষতি হতে রক্ষা করে। ভিটামিন ই এর উপকারী দিক যেভাবে মানবদেহের শ্বেত রক্ত কণিকায় বৃদ্ধি ঘটায়, একইভাবে রক্ত তরলীকরণ করার মাধ্যমে ভিটামিন ই ক্যাপসলের অপকারিতা লক্ষণীয় হয়। ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে নিম্নে কিছু ফটকি উপস্থাপন করা হলো।
ই ক্যাপ এর উপকারিতা
- ই ক্যাপ হাড়ের সমস্যা দূর করে। হাড়ের সমস্যা দূর করার জন্য ক্যালসিয়াম প্রচুর ভূমিকা রাখে। তবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবনে এটি হাড়ের সমস্যা দূর হওয়ার সাথে নিরাময় করতেও সক্ষম।
- নখের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ভূমিকা অনেক। নখের সুস্থতার দিকে খেয়াল রাখা আমাদের মধ্যে সবচেয়ে অবহেলিত একটি প্রসঙ্গ। নাখের মসৃণতা ধরে রাখতে ই ভিটামিন এর প্রয়োজন যা ই ক্যাপ দিতে সাহায্য করে।
- নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া থাকাকালীন ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর অভ্যন্তরীণ তরল অংশ ত্বকে ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে ত্বক কেবল ময়েশ্চারাইজ থাকবে তা নয়, বরং ত্বকে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের গুনাগুন প্রবেশ করবে। তাই শীতকালে ভিটামিন ই ক্যাপসুলটি নাইট ক্রিম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
- ভিটামিন ই ক্যাপসুলে থাকা তরল অংশটি চর্মসার বা সিরামের ন্যায় ব্যবহারযোগ্য। বিশেষ করে মুখমন্ডলে তোকে লাবণ্যতা বৃদ্ধির জন্য ই ক্যাপ এর তরলটি সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করা যায়।
- ভিটামিন ই ক্যাপসুলটি চর্মসার এর পরিপূরকের মতো ব্যবহার করে কিংবা সেবনের মাধ্যমে ব্যক্তির গঠনে বয়সের ছাপ সহজে পড়ে না। তাই বার্ধক্যের আঘাত ঠেকাতে ভিটামিন ই এর উপকারিতা অনেক।
- চুল পড়ার সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের ভূমিকা প্রায় সকলের জানা বিষয়। ই ক্যাপ চুল পড়ার সমস্যা সমাধান করার সাথে নতুন চুল জন্মাতে সাহায্য করে, চুল দেখতে প্রাণবন্ত করে তোলে। চুলের যত্নে ই ক্যাপ সেবন করে কিংবা সরাসরি তেলের সঙ্গে মিশিয়ে তুলে দেয়া যায়।
- ভিটামিন ই পুরুষের সংবেদনশীল অঙ্গের অভ্যন্তরণ কোষের গঠন রক্ষা করে। এছাড়াও ই ক্যাপ পুরুষদের বন্ধ্যাত্বকে দূর করতে সহযোগিতার চেষ্টা করে।
- ই ক্যাপ ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি হতে সুরক্ষা দেয়, ত্বককে সূর্যের তাপে পোড়া থেকে রক্ষা করে।
- ই ক্যাপ মুখে ভাজ পড়া রোধ করে এবং ত্বকের নানান দাগ মিটিয়ে দিতে কার্যকরী।
ই ক্যাপ এর অপকারিতা
প্রকৃতিতে অবস্থিত প্রত্যেকটি উপাদানেরই সুবিধা এবং অসুবিধা হয়েছে। এখানেও তাই ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা দুটিই রয়েছে। গণনায় ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর ক্ষতিকর দিক তেমন একটি পাওয়া যায়নি। তবে ই ক্যাপের কয়টি নেতিবাচক দিক নিম্নে দেয়া হলো।
- অতিরিক্ত মাত্রায় ই ক্যাপ গ্রহণ করলে এটি রক্তকে তুলনামূলক বেশি তরল করে দেয় ফলে ওয়ারফারিন কর্ম ক্ষমতা অতি সতর্ক হতে দেখা যায়। অর্থাৎ দেহে রক্ত জমার বাধার প্রবণতা দুর্বল হয়ে পড়ে। এতে করে শরীরের কোন কেটে গেলে কিংবা অস্ত্র পাচারের পর রক্তের ঘনত্ব কমে যাওয়ায় রক্তক্ষরণ সহজে বন্ধ হয় না।
- সংবেদনশীল ত্বকে ই ক্যাপ এর ব্যবহার ক্ষতিকর হিসেবে প্রমাণ হতে পারে। সংবেদনশীল ত্বকে সরাসরি ই ক্যাপ ছোঁয়ালে এটি ত্বকে বিক্রিয়া করতে পারে।
- মাত্রাতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল গ্রহণ করার ফল স্বরূপ আমাশয়, স্পর্শকাতর প্রতিক্রিয়া বা এলার্জি, র্যাশ অথবা অন্যান্য প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
- অতিরিক্ত ই ক্যাপ গ্রহণে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে।
ই ক্যাপ খাওয়ার নিয়ম
সাধারণত যে কোন ঔষধি ব্যবহারের নির্দেশনা চিকিৎসক দিয়ে থাকেন অথবা ক্রয় করার পর ঔষধের বিবরণী পত্রে বিস্তারিত উল্লেখ করা থাকে। এর বহির্ভূতও কিছু নিয়ম রয়েছে যা প্রত্যেকের মেনে চলা উচিত।
যেহেতু ভিটামিন ই ক্যাপসুল একটি ঔষধ তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল কতদিন খেতে হবে, কতটুকু পরিমাণে খেতে হবে অর্থাৎ ই ক্যাপ এর ডোজ কতটুকু হবে এবং দিনে দুই বেলা খেতে হবে নাকি এক বেলা খেতে হবে তা অবশ্যই চিকিৎসক নির্ধারণ করবেন। এগুলো ব্যতীত কি ক্যাপ খাওয়ার জন্য যে সকল নিয়ম মেনে চলা উচিত তা হল।
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল আহারের পরে খাওয়া উচিত।
- চিকিৎসকের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করে ডোজ নিশ্চিত করতে হবে।
- প্রাপ্তবয়স্ক এবং অপ্রাপ্তবয়স্কর ভিন্ন সেবন বিধির ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
- শারীরিক অবস্থা সংবেদনশীল হলে ই ক্যাপ উপেক্ষা করে অন্য কোন পরিপূরক দেখা ভালো।
ই ক্যাপ চুলে ব্যবহারের নিয়ম
চুলে ই ক্যাপ ব্যবহারে প্রতিবারই অবিশ্বাস্য ফলাফল পাওয়ার ফলে বাহ্যিকভাবে ই ক্যাপ ব্যবহারের জনপ্রিয়তা অনেক। এতে চুল পড়া হ্রাস পায়ে এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। ই ক্যাপ চুলে বিভিন্ন উপার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
- তেলের সাথেঃ নিয়মিত চুলে তেল দেয়ার সময় তেলের সাথে ২-১ টি ই ক্যাপ মিশিয়ে চুলের গোড়ায় ব্যবহার করা যায়।
- অ্যালোভেরার সাথেঃ কয়েকটি ই ক্যাপ এর তরল পদার্থ আপনার চুল জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ মতো অ্যালোভেরার সঙ্গে মিশিয়ে যে প্যাক তৈরি হবে তা চুলের গোড়াসহ পুরো চুলে লেপে দিয়ে আলতো হাতে মালিশ করে নিন। এই জেল চুলে কিছুক্ষণ রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
- ডিম দিয়েঃ একটি ডিমের সাথে প্রায় ৪-৫টি ই ক্যাপ এর তরল এবং সামান্য পরিমাণে বাদামের তেল মিশিয়ে চুলের গোড়ার ত্বক সহ পুরো চুলে ব্যবহার করুন। চুলে ডিম দেয়ার তাৎপর্য জেনেই আমরা এটির ব্যবহারে উৎসাহিত হই। ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা জানলে এই ক্ষেত্রেও আমাদের উৎসাহ বেড়ে যাওয়ার কথা।
- দই ও মধু দিয়েঃ পরিমাপের কাপের অর্ধেক কাপ টক দই, ২ চা চামচ মধু এবং ৪-৫টি ই ক্যাপ এর তরল গুলোর মিশ্রণ তৈরি করে তা চুল এবং চুলের গোড়ায় মাস্কের ন্যায় ব্যবহার করুন এবং প্রায় ৩০ মিনিট রেখে চুল ভালোমতো ধুয়ে ফেলুন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কতদিন খেতে হয়
ভিটামিন ই ক্যাপসুল দুইভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রথমত সেবন করে এবং দ্বিতীয়ত বাহ্যিকভাবে ব্যবহার করে। সংবেদনশীল শরীর ও ত্বকের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ই ক্যাপ ব্যবহার করার অনুমতি নেওয়া ছাড়া, অন্যান্য স্বাভাবিক ত্বকের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের অনুমোদন ব্যতীতই বাহ্যিকভাবে ই ক্যাপ ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন - চুলে তেল দেওয়ার সময় ব্যবহার কিংবা ত্বকে বিভিন্ন কারণে ব্যবহার।
তবে সেবনের ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া উচিত। অনেকেই অকারণিক কিংবা সামান্য চুল পড়া দেখলে নিজ উদ্যোগে ই ক্যাপ সেবন করতে চান বা করে থাকেন। এতে ই ক্যাপ সেবনে শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে। ই ক্যাপ দিনে কয় বেলা এবং কতটুকু খেতে হবে তা আপনার চিকিৎসক নির্ধারণ করবেন এবং সিদ্ধান্ত দেবেন।
অনেক ক্ষেত্রে লম্বা সময়ের বিরতি দিয়ে অনেকে ই ক্যাপ সেবন শুরু করেন। এই ক্ষেত্রেও রোগব্যাধি বা কোন জটিলতা ব্যতীত ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবনের কোন প্রয়োজন নেই। আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসক আপনাকে সপ্তাহ কিংবা এক মাস কিংবা এর চেয়েও লম্বা সময়ের জন্য ই ক্যাপ সেবনে পরামর্শ দিবেন।
ই ক্যাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
অন্যান্য সকল ঔষধের মত ই ক্যাপের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন কিংবা বিভিন্ন অভাব জনিত রোগের চিকিৎসা ক্ষেত্রে কি ক্যাপ সেবনে শরীর প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। পিক অ্যাপের সাধারণ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো।
- অবসাদগ্রস্থতা
- মাথাব্যথা
- পেট ব্যথা
- অকারণে ক্লান্তিভাব
- বমি হওয়া কিংবা বমি হবে এমন ভাব
- এলার্জিজনিত সমস্যা
- ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা
- ডায়াবেটিসের মাত্রার ভারসাম্যহীনতা ও
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয়
অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে মোটা হওয়া যায় কিনা। এই ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে আসার জন্য জেনে রাখতে পারেন যে, ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের স্বাস্থ্যের উপকারী ভূমিকা রাখলেও এটির আমাদের মোটা হওয়ার সাথে কোন সম্পৃক্ততা নেই। ভিটামিন ই ক্যাপসুল গ্রহণের ক্ষতিকর ও অপকারিতার দিক হিসেবে অতিরিক্ত সেবনের ফলে ওজন বৃদ্ধির সাথে অন্যান্য সমস্যার উল্লেখ রয়েছে তবে পৃথকভাবে এটি আমাদের মোটা করেনা।
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু জানতে পেরেছেন। তবে আপনি অথবা আপনার পরিবার কিংবা পরিচিত যে কেউ যদি ভিটামিন ই এর ঘাটতিতে ভুগছেন তাহলে অবশ্যই নিকটস্থ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। আজকের পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকলে পোস্ট সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন থাকে বা আপনার গুরুত্বপূর্ণ কোন মতামত আমাদের জানাতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে সকলকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url