কোন ভিটামিনের অভাবে চুলকানি হয় তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
কোন ভিটামিনের অভাবে চুলকানি হয় তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বা বিষয়বস্তু নিয়েই আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরও থাকছে, চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সহ বিস্তারিত সব তথ্য। তাই আজকের সম্পূর্ণ পোস্টটি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন এর সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
জীবনে একবার চুলকানি হয়নি এমন মানুষ পাওয়া কঠিন। তাই চুলকানি সম্পর্কে ধারণা কমবেশি সকলেরই আছে। তবে কোন ভিটামিনের অভাবে চুলকানি হয় সে সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই জানা নেই। তাই অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন নাকি এটি ভুল ধারণা মাত্র। আমাদের আজকের পোষ্টের মাধ্যমে এই বিষয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।
ভূমিকা
ত্বকের কিছু অংশ জুড়ে যখন খুব আঁচরাতে ইচ্ছে করে তখন সেই অনুভূতিটিকেই চুলকানি বলা হয়ে থাকে। চুলকানি সাধারণত বিভিন্ন ধরনের এবং বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে যার বিষয়ে অনেক কিছুই আমাদের অজানা। তাই আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আমরা জানবো, চুলকানি কি, চুলকানি কেন হয়, কোন ভিটামিনের অভাবে চুলকানি হয়, চুলকানি দূর করার খাবার, চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়, চুলকানি কি ছোয়াছে, চুলকানি হলে কি খাওয়া যাবেনা এই সকল বিষয়ের বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে।
চুলকানি কি
সাধারণত চুলকানি বলতে, আমাদের ত্বকের কিছু অংশ জুড়ে যখন খুব আঁচরাতে ইচ্ছে করে তখন সেই অনুভূতিটিকেই বোঝানো হয়। চিকিৎসা শাস্ত্র অনুযায়ী চুলকানিকে বলা হয়ে থাকে 'প্রুরিটাস'। চুলকানি একটি অস্বস্থিকর বিষয়বস্তু হিসেবে পরিচিত। এই চুলকানি বিভিন্ন কারণেই হতে পারে।
চুলকানি কেন হয়
সাধারণত চুলকানি বিভিন্ন কারণেই হয়ে থাকে। ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলে, এলার্জিজনিত কারণে, শরীরে ভিটামিন সি ও বি এর ঘাটতির জানান দিতে, দেহে কোন ধরনের রোগ হলে সেই রোগের জানান দিতে কিংবা চামড়া জনিত বিভিন্ন সংক্রমণ, ব্যাধি বা শুষ্ক ত্বকের সংবেদনশীলতার কারণে আমাদের দেহের বিভিন্ন স্থানে চুলকানি হয়ে থাকে।
চুলকানি তেমন একটি মারাত্মক ব্যাধি না হলেও এটি ব্যক্তিকে এক বেদনাদায়ক পর্যায়ে ফেলে দেয়। চুলকানি দেহে অপ্রতিরোধ্য চুলকানির প্রবণতা যার নিরাময় কেবল চুলকানির কারণ নির্ণয় করার উপরেই সীমিত থাকে।
চুলকানির ফলে দেহে এই অপ্রতিরোধ্য তার কারণ হলো এটি আমাদের মস্তিষ্কে টেরোটোনির নামক হরমোন নির্গমন করে যা প্রাথমিকভাবে অস্থায়ী তৃপ্তি দিলেও পরবর্তীতে যন্ত্রণাদায়ক প্রমাণিত হয়। তাই আপনার দেহে চুলকানির কারণ উন্মোচন করতে হলে অবশ্যই জন বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে এর কারণ বের করতে হবে।
কোন ভিটামিনের অভাবে চুলকানি হয়
মূলত ভিটামিন 'সি' এর অভাবে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চুলকানি হয়ে থাকে। তবে শুধু মাত্র যে, ভিটামিন সি এর অভাবেই যে এটি হয় তা কিন্তু নয়। আরো অনেক ধরনের ভিটামিনের অভাবে এই চুলকানি হয়ে থাকে। যে সকল ভিটামিনের অভাবে চুলকানি রোগটি হয়ে থাকে তা নিম্নরূপ।
ভিটামিন সিঃ কিছু কিছু মানুষ ভিটামিন সি জাতীয় খাদ্য না খাওয়ার ফলে চামড়ায় শুষ্কতা বা খসখসে ভাব হয়ে ওঠে। আর এই খসখসে ভাব থেকেই শুরু হয় চুলকানি বা খোস পাঁচড়ার । তাই চুলকানি হওয়ার মূল কারণ হিসেবে ভিটামিন সি এর অভাবকেই দায়ী করা হয়।
ভিটামিন ডিঃ সূর্যের আলো অথবা রোদে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি। যা আমাদের ত্বকের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। এবং যখন এই ভিটামিন আমাদের শরীর পর্যন্ত পৌঁছায় না তখনও আমাদের শরীরে চুলকানি হতে পারে।
ভিটামিন এঃ হলুদ কমলা ও সবুজ রংয়ের খাদ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। যেমন- পালং শাক মিষ্টি আলু গাজর কমলালেবু আম পেপে মাছ মাংস মুরগি খাসির মাংস ডিম গম সয়াবিন ইত্যাদি ভিটামিন 'এ'র উৎস। মানব শরীরে এ সকল খাদ্যের অভাবে শুরু হতে পারে চুলকানির মতো রোগ।
ভিটামিন ইঃ আমাদের ত্বকে মশ্চারাইজড রাখতে এবং হাইড্রেটের রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে ভিটামিন ই। আমাদের ত্বকে যখন ময়শ্চারাইজিং নষ্ট হয়ে যায় তখন আমাদের চর্মরোগ বা চুলকানি জাতীয় রোগ হতে পারে। তাই ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য আমাদেরকে অবশ্যই গ্রহণ করা উচিত।
চুলকানি দূর করার খাবার
উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম কোন ভিটামিনের অভাবে চুলকানি হয় এর প্রশ্নের উত্তর। শরীরে যখন ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিন দিন হ্রাস পেতে থাকে তখন যে কোন জিনিসে আমাদের শরীরে প্রতিক্রিয়া করে দেখায়। ফলে কিছু কিছু খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রেও শরীর একইভাবে বিপরীত প্রতিক্রিয়ার আহ্বান দেয়।
খাবার গ্রহণ করার পর আমাদের শরীর এন্টিবডি উৎপন্ন করে ফলে শরীরে কিছু কেমিক্যাল বৃদ্ধি পায় যার দরুন যাদের ইউনিয়ন সিস্টেমে ঘাটতি রয়েছে তাদের বিরূপতা সৃষ্টি হতে পারে। তাই চুলকানির এই প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমাদের খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিতে হবে।
কোন খাবারে আমাদের শরীর নেতিবাচক সাড়া দিচ্ছে বা কোন খাবারে কোন সাড়া দিচ্ছে না সেদিকে লক্ষ্য করতে হবে এবং তার ভিত্তিতেই খাদ্যাভাসের তালিকায় পরিবর্তন আনতে হবে। চুলকানি দূর করার জন্য খাবারের এই পরিবর্তন আনাটা খুবই জরুরী। এছাড়াও এমন কিছু খাবার যা সাধারণত আমাদের চুলকানি দূর করতে সহায়তা করতে পারে তা নিম্নে দেয়া হলো।
ফলঃ ফলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই। আমাদের শরীরে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহের জন্য ফল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন ভিটামিনযুক্ত ফল আমাদের দেহে বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে। বিভিন্ন চর্ম বিষয়ক সমস্যা কিংবা শারীরিক সমস্যা থেকে দূরে থাকার জন্য প্রতিনিয়ত আমাদের সহজলভ্য ফলমূলগুলো গ্রহণ করা উচিত। চুলকানির জন্য সবচেয়ে কার্যকরী কিছু ফল হলে লেবু, কলা, কমলা জাতীয় ফল ইত্যাদি।
কলাঃ স্বাদ ও পুষ্টি উভয় দিক থেকেই কলা পরিপূর্ণ একটি ফল। চুলকানি জাতীয় সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিকভাবে রেহাই পেতে কলা অনেক সাহায্য করে। কলা খেলে এটি শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় যার ফলে চুলকানি, র্যাশ বা কোন অন্য কোন কারণে ঘটিত চুলকানি থেকে তাৎক্ষণিক ভাবে পরিত্রাণ দেয়। কলা শরীরের অতিরিক্ত চুলকানির প্রভাবককে বাধা প্রদান করে।
লেবুঃ লেবু সাইট্রাস জাতীয় ফল যার মধ্যে সাইট্রিক অ্যাসিড বিদ্যমান থাকে। চুলকানি জনিত কারণে লেবু প্রতিশম হিসেবে ব্যবহ্রত হতে পারে। লেবুর ডিটক্স প্রতিনিয়ত সেবন করলে এটি শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে যার ফলে দেহে চুলকানির প্রবণতা কমতে শুরু করে। সরাসরি লেবুর রস পান না করে পানিতে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে শরবতের ন্যায় পান করা যেতে পারে।
শসাঃ নিয়মিত শসা খেলে দেহ থেকে ধীরে ধীরে টক্সিন দূর করতে শসা ভুমিকা রাখে। এছাড়াও আচমকা চুলকানির সমস্যা সামনে এলে শসা এবং গাজর একসঙ্গে কিংবা স্মুদি বানিয়ে খেয়ে নিলে চমৎকারভাবে উপকারিতা পাওয়া যায়। চুলকানি সমস্যার দূর করার জন্য সমস্যা এবং গাজর দুটি বেশ সহায়ক।
ভিটামিন সি জাতীয় খাবারঃ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার বলে এর মধ্যে পুনরায় ফল এর উপস্থিতি চলে আসে। তার মধ্যে কমলা লেবু চুলকানির উপশম হিসেবে কাজে দেয়। তাছাড়া, দেহের অভ্যন্তরীণ কারণে চুলকানির সমস্যা হলে এসির জাতীয় খাবার অর্থাৎ ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেলে দ্রুত উপকার পাওয়া যায়।
আদাঃ গ্যাস্ট্রো ইন্টেস্টাইনাল ও চুলকানির জটিলতা দূর করতে আদা বেশ কার্যকরী। আদা সরাসরি সেবনে কিংবা আদা চা বানিয়ে বা আদার পানিও বানিয়ে সেটা খেলে কেবল চুলকানি সমস্যায় নয় বমি, বদহজম ও অন্যান্য অনেক সমস্যা দূর করা যায়। আদার উপকারীতার শেষ নেই।
গ্রিন টিঃ ওজন হ্রাসের সাথে চুলকানি দূর করতে গ্রিন টি সর্বদা উপস্থিত হয়।
ওমেগা-৩ঃ ওমেগা-৩ জাতীয় খাবার চুলকানির সমস্যাতে বেশ আরাম দেয়। তবে এক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে চুলকানি দূর করতে গিয়ে যাদের আগে থেকেই কিছু তেল কিংবা বাদাম জাতীয় খাবার বা মাঝে চুলকানি সমস্যা আছে তারা যেন এটি এড়িয়ে চলেন।
প্রোবায়োটিকঃ শরীরকে টক্সিন মুক্ত রাখতে প্রোবায়োটিক খাদ্য যেমন, দই ইত্যাদির দরকার রয়েছে।
এছাড়া কুয়ারসেটিন জাতীয় খাবার ও ম্যাগনেসিয়ামের উপস্থিতি সমৃদ্ধ উপাদানগুলো চুলকানি দূর করতে সহায়তা করে। যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, লাল পেঁয়াজ, ছোট মাছ, হলুদ ইত্যাদি।
চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
চুলকানি জাতীয় সমস্যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্থ ও বিশৃঙ্খল করে তোলে। এতে চুলকানি দূর করার ঘরোয়া সমাধানের সাথে কোন ভিটামিনের অভাবে চুলকানি হয় তা সন্ধান করতে থাকেন। বিশেষ করে গরমের দিনে চুলকানি খুবই অস্বস্তির বিষয় এবং যন্ত্রণাদায়ক এক সমস্যা। তাই চুলকানি দূর করার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন সমাধান হিসেবে ঘরোয়া উপায় সমস্যার সমাধান বের করার বিকল্প নেই। চুলকানি থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার সহজ কিছু উপায় জেনে নেয়া যাক।
নারিকেল তেলঃ চুলকানি হোক কিংবা ত্বক ও চুলের যত্ন, নাইকেল তেল সর্বদা নিরাপদ আশ্রয়। চুলকানি থেকে সাময়িক মুক্তি পেতে যে স্থানে চুলকানি হচ্ছে কিংবা র্যাশ জাতীয় সমস্যা দেখা দিচ্ছে সেখানে নারিকেল তেলের প্রয়োগ স্বস্তি প্রদান করে। আর চুলকানির সমস্যা কে দূর করে তোলার জন্য কুসুম গরম পানিতে নারকেল তেল মিশিয়ে স্নান করা যেতে পারে। তবে যারা তেল সহ্য করতে পারেন না কিংবা তৈলাক্ত ত্বকে বা সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষেত্রে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করা যেতে পারে।
অ্যালোভেরাঃ প্রাকৃতিক উপাদানের ক্ষেত্রে ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা অতুলনীয়। যেকোনো প্রকার চুলকানি সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ত্বকে প্রতিনিয়ত অ্যালোভেরা দিন। এতে চুলকানি দূর হবে এবং আপনি স্বস্তি পাবেন।
বেকিং সোডাঃ ত্বকের চুলকানির তান্ডব দূর করতে পানির মধ্যে পানির পরিমাণের তিন ভাগের এক ভাগ পরিমাণ বেকিং সোডা মিশিয়ে চুলকানোর স্থানে প্রয়োগ করতে হবে। তবে যদি পুরো শরীরে চুলকানি সমস্যা থেকে থাকে সে ক্ষেত্রে পানিতে বেকিং সোডা মিশিয়ে সে পানি দিয়ে স্নান করে তাও শরীরে শুকিয়ে রাখলে চুলকানির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
লেবুঃ লেবুতে থাকা সাইট্রিক এসিড চুলকানি দূর করতে সহায়তা করে তবে সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষেত্রে এই উপায় এড়িয়ে যাওয়া ভালো।
তেতো খাবারঃ তেতো খাবার ত্বকের চুলকানি রোধ করে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাঃ চুলকানি থেকে দূরে থাকার জন্য সবচেয়ে প্রধান উপায় হলো নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা এবং নিজের পারিপার্শিককে জীবাণু মুক্ত রাখা।
ওটমিলঃ ওটমিলের উপাদান আমাদের অভ্যন্তরীণ ত্বকের ক্ষতিকারক জীবাণুকে ধ্বংস করে এবং চুলকানির প্রবণতা নাশ করে।
চুলকানি হলে কি খাওয়া যাবে না
কিছু কিছু খাবার আছে যা খাওয়ার পরে শরীর প্রতিক্রিয়া ঘটায়। ফলে ত্বকে চুলকানি জাতীয় সমস্যা বা বদহজম দেখা দেয়।তাই চুলকানি দূর করার সাথে এটি থেকে দূরে থাকতেও কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে যেমন, কিছু কিছু খাবার কে না বলতে হবে। চুলকানি হলে যা যা খাওয়া যাবেনা তা হলোঃ দুধ, ডিম, গাছ বাদাম, কাঁচা বাদাম, চিনা বাদাম, শক্ত আবরণী দ্বারা ঢাকা মাছ বা সামুদ্রিক মাছ, গম বা গম থেকে প্রক্রিয়াজাত করা খাবার, সয়াবিন সমৃদ্ধ খাবার। এছাড়াও বেশ কিছু সবজি যেমন, বেগুন, টমেটো ইত্যাদি।
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা কোন ভিটামিনের অভাবে চুলকানি হয় তার সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন। এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ারের মাধ্যমে অন্য সবাইকেও চুলকানি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যসমূহ জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url