স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন

স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঘরোয়া উপায় এর বিষয়বস্তু নিয়ে আজকের এই পোস্টে আপনাদের জন্য বিস্তারিত আলোচনা প্রদান করা হয়েছে। সাথে আজকের আলোচনায় থাকছে স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঔষধ ও এই বিষয়ে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। তাই এই পোস্টটির সঙ্গে থাকুন এবং পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে স্ট্রেচ মার্ক সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।
স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন
গর্ভাবস্থায় বা গর্ভধারণের পরবর্তী সময়ে কমবেশি সব নারীই স্ট্রেচ মার্ক নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন। এক্ষেত্রে স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঘরোয়া উপায় অবলম্বনে কিংবা স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঔষধ এর মাধ্যমে শরীরের মেদ থেকে ঘটা কিংবা গর্ভাবস্থা থেকে হওয়া স্ট্রেচ মার্ক থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

ভুমিকা

সুস্বাস্থ্যের সাথে আমাদের শরীরের বাহ্যিক স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য্যের ভারসাম্য আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। স্ট্রেচ মার্ক সাধারণত গর্ভাবস্থায় থাকা নারীর ক্ষেত্রে দেখা গেলেও এটি শরীরের বাহ্যিক অবস্থার অস্বাভাবিক প্রসারনের ফলেও দেখা দেয়। তাই এ প্রতিকার পর্যন্ত পৌঁছানোর জন্য আজকে আমরা জানব স্ট্রেচ মার্ক কি, স্ট্রেচ মার্ক কেন হয়, গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্ক কেন হয়, স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঘরোয়া উপায়, স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ক্রিম, ও স্ট্রেচ মার্ক এর চিকিৎসা সম্পর্কে।

স্ট্রেচ মার্ক কি

স্ট্রেচ মার্ক হলো শরীরে প্রতিলক্ষিত এমন কিছু রেখার ন্যায় দাগ যা ত্বকের অস্বাভাবিক প্রসারণের ফলে হয়। স্ট্রেচ মার্ক শরীরে রেখাকৃতির ক্ষত বর্ণের নেয় ভেসে ওঠে যা সাধারনত শরীরের চর্বিযুক্ত অংশে হয়ে থাকে। একে স্ট্রায়া ও বলা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্ট্রেস মার্ক পেট, বাহু, পিঠ, স্তন ও উরুর দিকে হয়ে থাকে। প্রসারিত হওয়া ত্বক যখন পূর্বের অবস্থায় সংকুচিত হয়ে ফিরে আসে তখন ত্বকের সেই স্থানগুলোতে সাদা বা লালচে-গোলাপী, বেগুনি বা কালচে রেখা ন্যায় দেখতে ক্ষতচিহ্ন গুলোই স্ট্রেচ মার্ক নামে পরিচিত।

স্ট্রেচ মার্ক কেন হয়

প্রাণীদেহের ত্বক তার স্থিতিস্থাপক সীমার চেয়ে অধিক হারে প্রসারণ ঘটালে, প্রসারণ পরবর্তীতে ত্বক পূর্বের মতো সংকুচিত হয়ে আসলে ত্বকে ক্ষত রেখা বা স্ট্রেচ মার্ক হয়। ত্বকের অস্বাভাবিক প্রসারনের ফলে ত্বকের অন্তরভাগের কোলাজেন ও ইলাস্টিন নামক তন্তু গুলো চীর্ণ হয়ে যায় যা পরবর্তীতে ত্বকের উপরিভাগে দাগ হয়ে দৃশ্যমান হয়।

স্ট্রেচ মার্ক নারী ও পুরুষ উভয়েরই হতে পারে। সাধারণত শরীরের অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত অংশ যেমন- তলপেট, স্তন, পিঠ, হাতের বাহু, বগল, নিতম্ব ইত্যাদি জায়গায় স্ট্রেচ মার্ক হয়ে থাকে। স্ট্রেচ মার্ক অনেকগুলো কারণে হয়ে থাকে। যেমন-
  • বয়ঃসন্ধি কালীন মানবদেহে শারীরিক বৃদ্ধি জনিত কারণে স্ট্রেচ মার্ক হয়ে থাকে।
  • ওজন বৃদ্ধির ফলে শরীরে স্ট্রেচ মার্ক দেখা দেয়। এক্ষেত্রে অস্বাভাবিকভাবে ওজন হ্রাস হওয়ার ফলেও ত্বকে দাগ বা স্ট্রেচ মার্ক দেখা যায়।
  • প্রাণীদেহে হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণেও স্ট্রেচ মার্ক হতে পারে।
  • কিছু বিরল ক্ষেত্রে শরীরের বিভিন্ন স্থানে স্ট্রেচ মার্ক হওয়ার কারণ হিসেবে জেনেটিক প্রবণতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। পারিবারিক ইতিহাসের কারণে কখনো কখনো কোলাজেন এবং ফাইব্রোনেক্টিন জিন পরিমাণের তুলনায় কম প্রকাশ হওয়ায় স্ট্রেচ মার্ক হয়ে থাকে।
  • অন্যান্য শারীরিক প্রবণতার কারণে কিংবা সূক্ষ্ম ত্বকের অধিকারীদের ক্ষেত্রে স্ট্রেচ মার্ক বেশ পরিচিত।
  • অতিরিক্ত স্টেরয়েড গ্রহণের ফলে শরীরে স্ট্রেচ মার্ক হয়ে থাকে।

গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্ক কেন হয়

গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্ক এর বিষয়ে আমরা সবাই ই জানি। গর্ভকালীন সময় একজন নারীর জীবনের অত্যন্ত পরিবর্তনশীল একটি সময়। এই সময়ে গর্ভবতী নারীর শারীরিক ও মানসিকভাবে বিভিন্ন রকম পরিবর্তন দেখা দেয় যার মধ্যে স্ট্রেচ মার্ক বা শরীরের ফাটা দাগ সার্বজনীন একটি পরিবর্তন। গর্ভাবস্থায় পেটের মধ্যে সন্তানের আকার বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথেই সেই গর্ভবতী নারীর পেটের আকার ও বৃদ্ধি পেতে থাকে।

এতে করে পেটের ত্বকে প্রচুর প্রসারণ ঘটে। সন্তান প্রসবের পরবর্তী সময়ে প্রসারিত হওয়া ত্বক গুলোতে সাদা, লালচে-গোলাপি, বাদামি বা কিছুটা বেগুনি বর্ণের ক্ষতচিহ্ন হয়ে যায় যা রেখার আকৃতি ধারণ করে। এভাবেই গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্ক হয়ে থাকে।

তবে গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্ক হওয়ার কারণ শুধু এই একটিই নয়। একজন গর্ভবতী নারী শরীরের ওজন গর্ভকালীন সময়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন নারীর ক্ষেত্রে এই বৃদ্ধি ভিন্ন রকম হয়। তাই গর্ভাবস্থায় নারীর শরীরের ঘটে যাওয়া শারীরিক পরিবর্তনের দরুন স্ট্রেচ মার্ক শুধুমাত্র পেটে নয়, শরীরের যেকোন স্থানে হতে পারে।

অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি গর্ভাবস্থায় নারীর হরমোনের পরিমাণের তারতম্যের কারণে স্ট্রেচ মার্ক হয়ে থাকে। এছাড়াও গর্ভকালীন সময়ে ত্বক শুষ্ক থাকার কারণেও স্ট্রেচ মার্ক হতে পারে। তাই বিশেষ করে এই সময়ে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখা জরুরী।

স্ট্রেচ মার্ক কখনোই গর্ভবতী নারী ও তার শিশুর শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় না। তবে কিছু ক্ষেত্রে এই স্ট্রেচ মার্ক চুলকানির কারণ হতে পারে। পর্যাপ্ত পানি পান, স্বাস্থ্যকর ডায়েট, নিয়মিত এবং পরিমিত শরীর চর্চা অনুশীলনের ফলে এবং নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণের মাধ্যমে গর্ভকালীন সময়ে শরীরে দৃশ্যমান হতে পারে এমন কোন দাগ অর্থাৎ স্ট্রেচ মার্ক থেকে নিজেকে আড়াল রাখা সম্ভব।

স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঘরোয়া উপায়

নানা কারণে হওয়া শরীরের স্ট্রেচ মার্ক দূর করার জন্য আমাদের আশেপাশে অনেক রকমের উপায় উদ্ভব হয়েছে। স্ট্রেচ মার্ক দূর করার জন্য সবচেয়ে প্রচলিত উপায় হলো স্ট্রেচ মার্ক দূরীকরণের ক্রিম ব্যবহার বা সুস্থ ডায়েটের সাথে নিয়মিত শরীর চর্চা করা। এছাড়ার স্টেচ মার্ক দূর করার ঔষধের ব্যবহারও অনেক ক্ষেত্রে রয়েছে।

তবে এসব উপায় ব্যতীত রয়েছে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি যার মাধ্যমে খুব সহজেই স্ট্রেচ মার্ক দূর করা সম্ভব। চলুন স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক। আমাদের ঘরে ব্যবহৃত নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসই শরীরের বিভিন্ন দাগ দূর করার পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়।

তাই যেকোনো কিছু সমাধানের জন্য বা স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলো পরীক্ষা করার জন্য আলাদা করে উপাদান প্রয়োজন হয় না। ঘরোয়া ভাবে স্ট্রেচ মার্ক দূর করার জন্য আলু, অ্যালোভেরা, ডিম, হলুদ, সরষের তেল, লেবু চিনি জাতীয় ইত্যাদি রান্না ঘরের সামগ্রী বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন-

আলুঃ ত্বকে ব্যবহারের জন্য আলুর তুলনা নেই। ত্বকের বিভিন্ন দাগ দূর করতে আলুর রস ব্যবহার করা যেতে পারে। আলু থেকে রস বের করে নিয়ে সেই রস স্ট্রেচ মার্কের উপর কিছুক্ষণ দিয়ে রেখে এরপর তা পানি দিয়ে ভালোমতো ধুয়ে নিন। এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই স্ট্রেচ মার্ক ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে।

লেবুঃ নরম তেল, লেবুর রস ও চিনি দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে এই মিশ্রণটি স্ট্রেচ মার্কের উপর আলতো করে লাগিয়ে নিন। ২-৪ মিনিট পর ভালো করে ধুয়ে নিন। ৩-৪ সপ্তাহের মধ্যেই আপনার স্ট্রেচ মার্ক দূর হয়ে যাবে।

অ্যালোভেরাঃ ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার জুড়ি নেই। স্ট্রেচ মার্কের স্থানে নিয়মিত এলোভেরা ব্যবহার করুন। এতে করে দাগ দূর হবার সাথে ত্বক কোমল হয়।

তেলঃ সবুর অঞ্চলের বাইরে শরীরের বিভিন্ন দাগ ও ব্যথা দূর করার জন্য সর্বপ্রথম তেল ব্যবহার করা হয়। নারিকেল তেল বা বাদাম তেল উষ্ণ গরম করে ত্বকে মালিশ করলে স্ট্রেচ মার্ক দূর হয়ে যায়।

ডিমঃ ডিমের সাদা অংশ আলাদা করে এটি আপনার ক্ষতস্থানে মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এরপর উষ্ণ গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করে অ্যালোভেরা কিংবা ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।

হলুদঃ হলুদ ও সরষের তেলের মিশ্রণ ত্বকের ক্ষ ক্ষতস্থানে ২-৩ দিন অন্তরে ব্যবহার করুন। এতে করে আপনি ঘরোয়া ভাবে স্ট্রেচ মার্ক থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

ভিটামিন-ইঃ এছাড়াও ভিটামিন-ই গ্রহনের মাধ্যমেও স্ট্রেচ মার্ক দূর করা সম্ভব। অন্তত নিয়মিত ভিটামিন এই সমৃদ্ধ তেলের মালিশের মাধ্যমেও স্ট্রেচ মার্ক দূর করা যায়।

স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ক্রিম

স্ট্রেচ মার্ক অর্থাৎ ত্বকের প্রসারণের ফলে হওয়া সাদা বর্ণের ক্ষতচিহ্ন দূর করার জন্য বাজারে বিভিন্ন রকম সমাধান এসেছে। স্ট্রেচ মার্ক দূরীকরণ একটি সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। ত্বকে উপযোগী ক্রিম, জেল কিংবা মশ্চারাইজার লোশন ব্যবহারের ফলে ধীরে ধীরে প্রতিকার দেখা যায়। যেমনঃ স্কারস্লিক অ্যাডভানস্ড সিলিকন জেল ফর স্কার্স, মেসোটেক রিঅয়েল স্কিন নিউট্রিশন, ডার্মেডিক মেলুমিন ডেপিগ্মেন্টিং অ্যান্টি ডার্ক স্পট নাইট ক্রিম ইত্যাদি। এছাড়াও-

হায়ালুরোনিক অ্যাসিডঃ এটি স্ট্রেচ মার্কের প্রথম পর্যায়ের দিকে ব্যবহার করলে উত্তম প্রতিকার পাওয়া যায়।

ট্রেটিনোইনঃ প্রায় ৫-৬ মাস নিয়মিত ট্রেটিনোইন ব্যবহারের ফলে স্ট্রেচ মার্ক দূর করা সম্ভব।

আরগান অয়েলঃ আরগান অয়েলটি অলিভ অয়েল এর সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে এটি ত্বকের শুষ্কতা কমিয়ে দ্রুত স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে সাহায্য করে।

স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঔষধ

স্ট্রেচ মার্কের জন্য বিশেষভাবে কিছু উপাদান ও প্রণালী ব্যবহার করা হয়। তবে স্ট্রেচ মার্ক দূর করার জন্য নির্ধারিত কোনো ওষুধ ব্যবহার না করে চর্ম বিশেষজ্ঞের পরামর্শে দেয়া ওষুধ ব্যবহার করা উত্তম। তবে ঔষধ হিসেবে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ ডার্মা ট্রিটমেন্ট গুলো ব্যবহার করলে স্ট্রেচ মার্ক দ্রুত সেরে ওঠে।

স্ট্রেচ মার্ক এর চিকিৎসা

স্ট্রেচ মার্ক দূর করার জন্য সাধারণভাবে ডারমাটোলজিস্ট দের পরামর্শ নেয়া হয়। সাধারণত ওজন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অবলম্বনে সাথে, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণের সাথে নিয়মিত এবং পরিমিত শরীর চর্চা করে স্ট্রেচ মার্ক কিছুটা কমানো সম্ভব। কোকোয়া বাটার এবং শিয়া বাটার নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক কোমল হয়ে আসে ফলে স্ট্রেচ মার্ক ধীরে ধীরে দূর হয়ে যায়।

এক্ষেত্রে চর্ম বিশেষজ্ঞরা কিছু চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে পরামর্শ দিতে পারেন যার মধ্যে কেমিক্যাল পিল, লেজার থেরাপি, মাইক্রোনিডলিংং ফর্মুলা, মাইক্রো ডারমাব্রেশন, রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ও কসমেটিক সার্জারি গুলো বিবেচনা করে দেখা হয়। তবে কোনো পদ্ধতিতে এই দাগ দূর হওয়ার নয়। তাই সময় সাপেক্ষ চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে ধীরে ধীরে এই দাগগুলি মুছে যায়।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। তবে আপনার অথবা আপনার পরিবারের বা পরিচিত কারো যদি স্ট্রেচ মার্ক হয়ে থাকে তবে সর্বপ্রথম বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিয়ে স্ট্রেচ মার্ক দূর করার ঔষধ কিংবা পরামর্শ গ্রহণ করুন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ারের মাধ্যমে অন্য সবাইকেও স্ট্রেচ মার্ক দূর করার পদ্ধতি সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url