পড়া মুখস্ত করার বৈজ্ঞানিক কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
পড়া মুখস্ত করার বৈজ্ঞানিক কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বা বিষয়বস্তু নিয়েই আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথেই আপনাদের জন্য আরো থাকছে, পড়া মুখস্ত করার দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই আজকের পোস্টটি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন এর সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ছাত্র-ছাত্রীরা পড়াশোনা তো করছে কিন্তু মনে রাখতে পারছে না বা পড়া মুখস্ত রাখতে পারছে না। তাই আমাদের আজকে পোষ্টের মাধ্যমে আমরা পড়া মুখস্ত করার বৈজ্ঞানিক কৌশল নিয়ে আলোচনা করব।
ভূমিকা
পারিবারিক পরিবেশের পাশাপাশি বইয়ের শিক্ষাও মানুষের জীবনে অনেক কল্যাণকারী বিষয়বস্তু নিয়ে আসে। তাই এই বইয়ের শিক্ষা অর্থাৎ পড়াশোনা সবার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তবে অনেকেরই পড়া মুখস্ত করতে অথবা মনে রাখতে অনেক সমস্যা হয়ে থাকে। তাই আজকে আমরা আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে জানব, পড়া মনে থাকে না কেন, পড়াশোনা করার সঠিক সময়, পড়া মুখস্ত করার দোয়া, কি খেলে পড়া মনে থাকে, দৈনিক কত ঘন্টা পড়া উচিত, পড়া মুখস্ত করার বৈজ্ঞানিক কৌশল,কম সময়ে বেশি পড়ার উপায়, কোন সময় পড়লে পড়া মনে থাকে এ সকল বিষয়ে।
পড়া মনে থাকে না কেন
বর্তমান সময়ে অধিকাংশ শিক্ষার্থীর অভিযোগ হলো তাদের পড়া মনে থাকে না। যত চেষ্টা করেই পড়া মুখস্ত করুক না কেন তারা মস্তিষ্কে তা বেশিক্ষণ ধারণ করে রাখতে পারেন না। এ বিষয়ে অভিযোগের পাশাপাশি রয়েছে অনেক প্রশ্নও রয়েছে শিক্ষার্থীদের।
পাশাপাশি তারা খুঁজে বেড়ায় পড়া মুখস্ত করার বৈজ্ঞানিক কৌশল সমূহ। আগ্রহ ব্যতীত জোরপূর্বক পড়তে বসলে তা বেশিরভাগই মনে থাকে না। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে পড়া মনে না থাকার কিছু কারণ ব্যাখ্যা করতে পেরেছেন। নিম্নে তার কিছু প্রধান কারণ উল্লেখ করা হলো।
- আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার বর্তমান প্রেক্ষাপট হল বিভিন্ন রকম পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে নিজেকে প্রমাণ করা। এই ব্যবস্থাকে অটল রাখতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতি টার্মে ধাপে ধাপে পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখে। ফলে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্যই পড়ে। অর্থাৎ শিক্ষার্থীদের এমন ধারণা জন্মে যে, পাঠ্যপুস্তক পড়ে পরীক্ষায় সফল হওয়া ছাড়া এটি অন্য কোন কাজে হয়তো প্রয়োজন পড়ে না।মেধাবিকাশ ও জ্ঞান লাভের বিষয়টিকে উপেক্ষা করে পরীক্ষায় পাশ করা মূল উদ্দেশ্য হয়ে পড়ে। এ কারণেই মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পরীক্ষায় পাস করার উদ্দেশ্যে অস্থায়ীভাবে পড়া মুখস্ত করে। তাই এই অমনোযোগ সহকারে গ্রহণ করা শিক্ষা তাদের মস্তিষ্ক থেকে ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হতে থাকে।
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ত্রুটি পূর্ণ শিক্ষা পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্কে স্থায়ী সময় পর্যন্ত পাঠ ধারণ করে রাখতে না পারার একটি অন্যতম কারণ। অধিক শিক্ষার্থী সম্মিলিত শিক্ষা কক্ষে বৈষম্যহীন শিক্ষার পাঠ প্রদান করা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে কক্ষের শেষ দিক পর্যন্ত সকলের কাছে যেনো শিক্ষকের কথা পৌঁছায় সেদিকে কিছু পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। কেননা পরীক্ষার আগে যখন শিক্ষার্থীরা পড়তে বসবে, তারা যদি শ্রেণিকক্ষের পাঠ না বুঝে থাকে তবে সেই পড়া তাদের মস্তিষ্কে বেশিক্ষণ থাকে না। ফলে তারা পড়া মনে রাখতে পারে না।
- উপরের পয়েন্ট টি অমনোযোগী শিক্ষার্থীদের জন্যও প্রযোজ্য। শ্রেণিকক্ষে অমনোযোগী শিক্ষার্থী যখন পরীক্ষার রাতে পড়তে বসে তখন সে পড়ার কিছুই বুঝতে পারে না। ফলে কোন মত না বুঝে পড়ে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে গেলে তারা একপর্যায়ে গিয়ে পড়া ভুলে যায়। খুঁজে দেখলে এমন অনেক শিক্ষার্থী পাওয়া যাবে যারা অমনোযোগী হওয়ার ফলে পরীক্ষার পাঠ্যক্রম সম্পর্কে জানে না।
- নিয়মিত পাঠ চর্চার অভাবে পড়া মনে থাকে না। মানুষ জাতি চর্চার উপর নির্ভরশীল। মানব জীবনে কোন কিছুই চর্চা ছাড়া টিকে থাকতে পারে না। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও তাই প্রযোজ্য। কোন পড়া মনে রাখার জন্য তা নির্দিষ্ট সময় পর পর অন্ততপক্ষে চোখ বুলিয়ে না দেখলে তা ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীদের ধারণ ক্ষমতা থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়। তাই রিভিশনের প্রয়োজন আছে।
- পড়া মনে না থাকার আরেকটি কারণ হলো অমনোযোগী হয়ে পড়া মুখস্থ করার চেষ্টা করা।
- কোলাহল পূর্ণ ও অন্যমনস্ক পরিবেশে পড়লে সেই পড়া আমাদের মস্তিষ্ক লম্বা সময় পর্যন্ত ধারণ করে রাখতে পারে না।
- তাছাড়া এক রাতের পড়ায় যারা পার পেয়ে যেতে চায়, তাদের জন্য এটি একটি দুঃখজনক তথ্য যে এই পড়া কখনোই দীর্ঘ সময় পর্যন্ত মনে রাখা সম্ভব না।
- বিনা শব্দে, মনে মনে পড়া পাঠ গুলো মস্তিষ্কে ধরে রাখা যায় না এবং ধীরে ধীরে তা নাই হয়ে যায়।
- পড়ার ধরনের এসকল ত্রুটি ছাড়াও আরো কিছু কারণ আছে যার জন্য পড়া মনে থাকতে পারে না। অনিয়মিত ঘুম এবং অস্বাস্থ্যকর কিছু অভ্যাস যেমন- নিকোটিন ও ক্যাথেন জাতীয় দ্রব্য সেবন ইত্যাদি কারণে আমাদের মস্তিষ্ক ও মনোযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই অনিয়মিত স্বাস্থ্যাভ্যাস, বদহজম, ঘুমের অভাব ইত্যাদি কারনে পড়া মনে রাখা কষ্টকর হয়ে পড়ে।
পড়াশোনা করার সঠিক সময়
লেখাপড়া করার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নেয়া থাকলে তা যেকোনো সময়ে শুরু করা সম্ভব। তবে অবশ্যই পড়তে বসার জন্য কিছু উপযুক্ত সময় রয়েছে। অনেকের ধারণা পড়াশোনা করার জন্য কম হলেও ১২ থেকে ১৪ ঘন্টা সময় ধরে পড়া প্রয়োজন। তবে এই ধারণাটি অনেক ক্ষেত্রেই ভুল প্রমাণিত হয়েছে কেননা পড়া মুখস্ত করার বৈজ্ঞানিক কৌশল ও উপায় সমূহে এই বক্তব্যটির বিকল্প পদ্ধতি বর্ণিত রয়েছে।
উপযুক্ত সময়ে ও শান্ত পরিবেশে মনোযোগ সহকারে পড়তে বসলে তিন চার ঘন্টাই পর্যাপ্ত সময় হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তবে পাঠের চাপ বেশী থাকলে এই সময় অবশ্যই বৃদ্ধি হয়।
এর জন্য ভোরের প্রথম প্রহরে পড়তে বসলে সর্বোচ্চ ফল পাওয়া যায়। তাও যদি সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে ভোর ৬টার সময়কে উপযুক্ত সময় বিবেচনা করা যায়। তাছাড়া সন্ধ্যার সময় পড়তে বসার জন্য আরো একটি উপযুক্ত সময়।
পড়া মুখস্ত করার দোয়া
জ্ঞান বৃদ্ধির প্রধান উপায় হলো জ্ঞানের পরিচর্যা করা। তবে ইসলাম ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ পবিত্র আল কোরআনে কিছু দোয়া ও আমল সম্পর্কে বলা হয়েছে যা পড়া মনে রাখতে বা মুখস্ত করে তা ধারণ করার শক্তি বৃদ্ধি করে। পড়া মুখস্ত করার দোয়াটি হলো-
ﺳُﺒْﺤَﺎﻧَﻚَ ﻻَ ﻋِﻠْﻢَ ﻟَﻨَﺎ ﺇِﻻَّ ﻣَﺎ ﻋَﻠَّﻤْﺘَﻨَﺎ ﺇِﻧَّﻚَ ﺃَﻧﺖَ ﺍﻟْﻌَﻠِﻴﻢُ ﺍﻟْﺤَﻜِﻴﻢُ
দোয়াটির বাংলা অর্থঃ
"আপনি পবিত্র
আমাদের কোন কিছু জানা নেই কিন্তু আপনি আমাদেরকে যা শিখিয়েছেন সেগুলো বহির্ভূতও আপনি নিশ্চয়ই সমস্ত জ্ঞান সম্পন্ন, হেকমতওয়ালা।"
এছাড়াও হাদিসে বর্ণিত আছে, জ্ঞান বাড়ানোর জন্য মহান আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করতে হয় এবং তা কিভাবে করতে হয় সেটিও তিনিই শিখিয়েছেন।
এছাড়াও দোয়া বৃদ্ধির বিকল্প দোয়া হিসেবে আল-কোরআনের সূরা ত্ব-হার ১১৪ নং আয়াত অনুসরণ করা যেতে পারে।
এছাড়াও হাদিসে বর্ণিত আছে, জ্ঞান বাড়ানোর জন্য মহান আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করতে হয় এবং তা কিভাবে করতে হয় সেটিও তিনিই শিখিয়েছেন।
এছাড়াও দোয়া বৃদ্ধির বিকল্প দোয়া হিসেবে আল-কোরআনের সূরা ত্ব-হার ১১৪ নং আয়াত অনুসরণ করা যেতে পারে।
কি খেলে পড়া মনে থাকে
পড়া মুখস্ত করা এবং পড়া মনে রাখার বিষয়টি নগণ্য মনে হলেও বর্তমান প্রজন্মের কাছে এটি অনেক জটিল একটি বিষয়। তাই এর উপায় হিসেবে অনেকে খুঁজে বেড়ায় পড়া মুখস্ত করার বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক কৌশল কিংবা দোয়া বা পড়া মনে রাখার জন্য কি কি করনীয় সেগুলো সম্পর্কে উচিত অনুচিত সব ব্যাপার গুলো। একইভাবে পড়া মনে রাখার বিষয়টির সাথে আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যাভাসও জড়িত রয়েছে।
এক্ষেত্রে বলা যেতে পারে কিছু খাদ্যাভ্যাস আমাদের দৈনিক তালিকা থেকে মুছে দিয়ে এবং নতুন কিছু খাদ্যাভ্যাস নতুন করে গড়ে তোলার মাধ্যমে আমাদের মস্তিষ্ক পূর্বের তুলনায় অধিক পরিমাণে সচল হয়ে উঠে। সেজন্য আমাদের বাছাই করে নিতে হবে এমন কিছু খাবার যেগুলো আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতাকে বৃদ্ধি করবে। নিম্নে একটি তালিকা দেয়া হলো
- বিভিন্ন রকম সিড যেমন মিষ্টি কুমড়ার বীজ জাতীয় খাবারে খনিজের পরিমাণ অনেক বেশি থাকায় এটি আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- নিয়মিত বাদাম খেলে এতে থাকা ভিটামিন ই মানবদেহের মস্তিষ্কে প্রয়োজনীয় ফ্যাট সরবরাহ করে।
- আদা চা কিংবা আদার বিভিন্ন রেসিপি করে খেলে তা পড়া মনে রাখতে সাহায্য করে কেননা এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্কের কোষের উন্নতি সাধন করে এবং বিষন্নতা দূর করতে সাহায্য করে।
- ওমেগা ৩ বা চর্বিযুক্ত মাছ খেলেও এক্ষেত্রে উপকারিতা পাওয়া যায়।
- ডার্ক চকলেট ও কোকোয়া আমাদের মস্তিষ্কের চাপ দূর করে এবং পড়া মনে রাখতে সাহায্য করে।
- মধু আমাদের স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে বেশ উপকারী ভূমিকা পালন করে।
- এছাড়াও কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে কফি সহায়ক ভূমিকা পালন করে। মনোযোগ দেয়ার জন্য অনেকেই কফির সাহায্য নিয়ে থাকে।
দৈনিক কত ঘন্টা পড়া উচিত
দৈনিক কম হলেও ৩-৪ ঘন্টা পড়তে বসা উচিত। তবে সময়ের এইটুকু সীমিত অনুপাত সকলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। যারা দ্রুত গুছিয়ে নিতে পারে তাদের ক্ষেত্রে তিন থেকে চার ঘন্টা যথেষ্ট সময় এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে এই সময় বৃদ্ধি হয়। কিছু ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়ার কথা উল্লেখ আছে তবে অতিরিক্ত প্রয়োজন হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দেয়ার সময় ব্যতীত সকাল ও সন্ধ্যার সময় মিলিয়ে মোট ৬-৭ ঘন্টা যথেষ্ট সময়।
পড়া মুখস্ত করার বৈজ্ঞানিক কৌশল
কিছু গবেষকদের মতে, পড়া মুখস্ত করার জন্য শুধুমাত্র কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই পড়া মুখস্ত করা সম্ভব। তাই নিম্নে পড়া মুখস্ত করার সেই সকল বা কয়েকটি বৈজ্ঞানিক কৌশল সমূহ উল্লেখ করা হলো।
- বিরতি ধরে পড়া রিভিশন করা
- পদার্থবিদ রিচার্ড ফাইনম্যান এর উদ্ভাবিত 'ফাইনম্যান' পদ্ধতি অবলম্বন করা
- পোমোডোরো পদ্ধতি অনুসরণ করা
- নিজেকে পর্যাপ্ত ঘুমের ব্যবস্থা করে দেয়া এবং
- নেমোনিক পদ্ধতি অবলম্বন করা।
কম সময়ে বেশি পড়ার উপায়
কম সময় বেশি করার উপায় হল মনোযোগ সহকারে পড়া এবং পড়া মুখস্ত করার বদলে পড়া বুঝে বুঝে পড়া। এতে করে আপনি পাঠের বিষয়বস্তু বুঝে বুঝে পড়তে পারবেন এবং মুখস্থ করার প্রয়োজন পড়বে না। একজন শিক্ষার্থী যখনই তার পাঠ বুঝতে পারবে তখন সেই পাঠের বিবৃতি সে নিজে থেকেই দিতে পারবে এবং এতে করে মুখস্থ করার জন্য অতিরিক্ত সময় ব্যয় হয় না।
পড়া মনে রাখার উপায়
পড়া মনে রাখার অনেকগুলো উপায় রয়েছে তবে তার মধ্যে অন্যতম কিছু উপায় হল শব্দ করে পড়া যেন সেই শব্দ আমাদের মস্তিষ্ক ও কান পর্যন্ত পৌঁছায়। এছাড়াও বুঝে বুঝে পড়া এবং নিয়মিত পড়ার অভ্যাস রাখা। একদিনে একটা বিষয়বস্তু শেষ করলে কিছুদিন পর সে বিষয়বস্তুতে আবার একটু চোখ নাড়িয়ে নেয়া।
কোন সময় পড়লে পড়া মনে থাকে
ভোর বেলার প্রথম প্রহরে পড়তে বসলে সেই সময়ে পড়া আমাদের দীর্ঘ সময় ধরে মনে থাকে। তাই ভোরের বেলা পড়ার জন্য উপযুক্ত সময় হিসেবে বিবেচিত হয়।
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা পড়া মুখস্ত করার বৈজ্ঞানিক কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ারের মাধ্যমে অন্য সবাইকে পড়াশোনা সম্পৃক্ত এই কৌশল গুলি জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url