কিসমিসের পুষ্টিগুণ এবং প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত

কিসমিসের পুষ্টিগুণ এবং প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বা বিষয়বস্তু নিয়েই আমাদের আজকের মূল আলোচনা। সাথে আপনাদের জন্য আরো থাকছে, রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই আজকের পোস্টটি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন এর সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।
এমন অনেক মানুষ পাওয়া যাবে যারা কিসমিস তো খান তবে কিসমিসের গুনাগুন সম্পর্কে জানেন না। তাই আমাদের আজকের পোষ্টের মাধ্যমে কিসমিসের পুষ্টিগুণ এবং প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত তার সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।

ভূমিকা

প্রাচীনকাল থেকেই শক্তির উৎস হিসেবে কিসমিস ব্যবহার করা হচ্ছে। তাই আজকে আমরা নিয়ে এসেছি প্রাচীনকালের সেই শক্তির উৎসব কিসমিস সম্পর্কে কিছু তথ্য। আজকের পোস্টে আমরা জানবো, কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা, কিসমিসের পানি খাওয়ার উপকারিতা, রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয়, কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা, কিসমিসের পুষ্টিগুণ এবং প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত, কিসমিস খেলে কি ওজন বাড়ে, অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কি হয়, কিসমিসের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে বিস্তারিত সব তথ্য।

কিসমিস

আঙ্গুরের শুকনো অবস্থাকেই কিছু বলা হয়। এই কিসমিসের ইংরেজি নাম 'Raisins '। এটি বিশ্বের প্রায় প্রতিটি অঞ্চলেই উৎপাদিত হয়ে থাকে। এটি খাদ্যে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায় আবার শুকনো অবস্থাতেও খাওয়া যায়। আদিকাল থেকেই ক্যালোরি এবং শক্তির বিশাল একটি উৎস হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে কিসমিস। কিসমিসে রয়েছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অনেক জাদুকরী উপকারিতা।

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা

সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য আমরা কত কিছুই করে থাকি। তবে এই কত কিছুর মধ্যে ছোট্ট একটি জিনিস যা আমরা মনে রাখিনা তা হচ্ছে ছোট্ট এই কিসমিস। এই ছোট্ট জিনিসটিতে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। তাই নিম্নে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
  • হাজারো গুণে গুণান্বিত কিসমিসের গুন সম্পর্কে আলোচনার শেষ নেই। তারপরও কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে কিছু তথ্য নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
  • ক্যান্সারের মতো বিশাল রোগেও কিসমিস খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • কিসমিস অনেক বেশি মাত্রায় পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকায় এই উপাদান গুলি এসিডিটি হ্রাস করতে সাহায্য করে।
  • কিসমিস অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থেকে।
  • রক্তশূন্যতার ক্ষেত্রেও কিসমিস খাওয়া অনেক উপকারী। এটি শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে এবং রক্তে থাকা লাল কণিকার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে।
  • এটি হারকে মজবুত করে তুলতে এবং হাড়ে পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে থাকে।
  • ত্বকের ক্ষেত্রেও পুষ্টিতে ভরপুর কিসমিস। অর্থাৎ এটি ত্বকের পুষ্টি যোগাতেও অপরিসীম ভূমিকা রাখে।
  • প্রতিদিন কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

কিসমিসের পানি খাওয়ার উপকারিতা

কিসমিসের পুষ্টিগুণ এবং প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে সবার একটু হলেও ধারণা থাকা প্রোয়োজন। যেহেতু কিসমিস একটি পুষ্টিকর খাদ্যের অন্তর্ভুক্ত তাই এটি যেকোনো ভাবেই খাওয়া সম্ভব। তবে যদি রাতে কিসমিস ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে সেই কিসমিস ভেজানো পানি পান করা যায় তাহলে একটু বেশিই উপকারিতা পাওয়া যাবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিসমিসের পানি খাওয়ার উপকারিতা সমূহ।

  • অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতার ক্ষেত্রে কিসমিস খুব উপকারী তা হয়তো সকলেরি জানা। কিন্তু কিসমিসের পাশাপাশি যদি কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়া যায় তাহলে এটি আরো বেশি কার্যকর হয়ে উঠবে। অর্থাৎ আপনাকে কিসমিস এবং কিসমিস ভেজানো পানি দুটিই খেতে হবে।
  • ত্বকের যত্নে এবং ত্বকের বলিরেখা দূর করে বয়সের ছাপ কমিয়ে আনতে সাহায্য করে কিসমিস ভেজানো পানি।
  • কিসমিসে আছে ভিটামিন সি যা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ঈদে থাকা ভিটামিন ই কোষের ঝিল্লি আরও বেশি মজবুত করতে সাহায্য করে। এক কথায় বলতে গেলে কিসমিস ভেজানো পানি এবং কিসমিস দুটিই চুলের স্থায়িত্বের, পুষ্টি ও সৌন্দর্যের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি ঔষধ হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
  • কিসমিস এবং কিসমিস ভেজানো পানি ওজন কমাতেও দারুন ভাবে কাজ করে থাকে।
  • হার্ট এবং লিভারকে সতেজ এবং সুস্থ রাখতে কিসমিস এবং কিসমিস ভেজানো পানি খাওয়া অনেক বেশি উপকারী বলে চিকিৎসকরা মনে করেন।
  • যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে তাদের জন্যও কিসমিস ভেজানো পানি অনেক উপকারী। অর্থাৎ হজমের সমস্যার সমাধানের জন্য এই পানিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • দাঁত এবং হাড়েকে মজবুত রাখতেও কিসমিস ভেজানো পানি অনেক বেশি উপকারী।

কিসমিসের পানি তৈরি করতে হলে প্রথমে পরিমাণ মতো পানি ফুটিয়ে এতে ২৫ থেকে ৩০ টি কিসমিস দিয়ে সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর সকালে উঠে এই কিসমিস ভেজানো পানি সামান্য গরম করে খালি পেটে পান করতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে এই পানীয়টি পান করার আধা ঘন্টার মধ্যে অন্য কিছুই খাওয়া যাবে না। এবং এই পানিওটি প্রতিদিন পান করা যাবে না। অর্থাৎ সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দুই থেকে তিন দিন এই কিসমিস পানি তৈরি করে খেলেই এর থেকে উপকার পাওয়া সম্ভব।

রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয়

আমরা জানি, রাতে ঘুমানোর আগে পুষ্টিকর কিছু খাবার যা গ্রহণ করলে আমাদের পরিপাকতন্ত্র সেই পুষ্টিকর খাবার গুলোর পুষ্টি সারারাত আমাদের শরীরের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে। অর্থাৎ যখন আমরা বিশ্রাম করি তখন আমাদের শরীর নিজেদের কার্যপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। রাতে ঘুমানোর আগে যে সকল খাবার শরীরের জন্য খুব উপকারী তার মধ্যে অন্যতম খাবার হচ্ছে কিসমিস। রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় তার সম্পর্কে নিম্নে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো।

  • চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়।
  • চোখে কোন প্রকার রোগ হলে সেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
  • দেহের হাড় এবং দাঁত মজবুত করতে সহায়তা করে।
  • অনিদ্রার সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
  • ওজন কমাতেও কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

উপরের আলোচনায় আমরা জানতে পেরেছি যে, কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার বা কিসমিস ভিজিয়ে সেই পানি খাওয়ার কি কি উপকার রয়েছে। তারপরও আপনাদের জন্য সংক্ষিপ্তভাবে আরো একবার কিসমিস ভেজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

  • চুলের গোড়া মজবুত করে চুলকে মসৃণ ও সুন্দর করে তোলে।
  • ত্বকের যত্নেও এর জুড়ি নেই।
  • হজমের জন্য খুব বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
  • ওজন কমাতে সহায়তা করে থাকে।
  • হার্ট ও লিভারের সমস্যা দূর করে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
  • অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতাতেও খুব বেশি উপকার পাওয়া যায়।
  • ওজন কমাতেও অনেক বেশি উপকারী হিসেবে বিবেচিত।

কিসমিসের পুষ্টিগুণ এবং প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত

কিসমিসের পুষ্টিগুণ

বিভিন্ন রকম রান্নায় বা রান্নার স্বাদ বাড়াতে কিসমিস ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে শুধু মাত্র যে রান্নার কাজেই ব্যবহার হয় তেমনটি নয়। এই কিসমিসে রয়েছে অসাধারণ পুষ্টিগুণ। প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে যে পুষ্টির উপাদানগুলো রয়েছে তার সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো।

  • এনার্জি ৩০৪ কিলোক্যালরি
  • ডায়েটরি ফাইবার ১.১ গ্রাম
  • পটাশিয়াম ৭৮ মিলিগ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট ৭৪.৬ গ্রাম
  • প্রোটিন ১.8 গ্রাম
  • ক্যালসিয়াম ৮৭ মিলিগ্রাম
  • সোডিয়াম ২০. ৪ মিলিগ্রাম
  • ফ্যাট ০.৩ গ্রাম
  • আয়রন ৭.৭ মিলিগ্রাম

প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত

একটি গবেষণায় জানা গেছে, একজন ব্যক্তির প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ গ্রাম কিসমিস খাওয়া উচিত। হিসাব করলে এটি ১০ থেকে ১২ টি কিসমিসের পরিমাণ হবে যা প্রতিদিন খাওয়া উচিত। কারণ এই পরিমাণ কিসমিস খেলে শরীরে প্রায় ৮০ থেকে ৯০ ক্যালরি এনার্জি সঞ্চয় করা সম্ভব।

কিসমিস খাওয়ার জন্য এটি একটি স্বাস্থ্যকর বা আদর্শ পরিমাণ। অতিরিক্ত কোন কিছুই শরীরে পুষ্টি যোগায় না বরং ক্ষতিটাই করে থাকে। তাই পরিমাণের চাইতে বেশি কিসমিস খাওয়া উচিত না। কারণ এতে করে শরীরের অন্যান্য পুষ্টি নিজেদের কার্যক্রম করতে বাধাপ্রাপ্ত হতে পারে। তাছাড়া প্রতিটি জিনিস বা খাদ্য নিয়ম করে এবং পরিমাণ মতো খাওয়াই শ্রেয়।

কিসমিস খেলে কি ওজন বাড়ে

কিসমিস এমন একটি জাদুকরি খাদ্য যা খেলে ওজন বাড়ানো সম্ভব আবার কমানো সম্ভব। কারণ এটি একটি উচ্চমাত্রার ক্যালরিযুক্ত খাবার। প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে পাওয়া যায় প্রায় ৩০৪ কিলোক্যালরি। তাই পরিমাণের বেশি বা পরিমাণের কম কোনোটিই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না। তাই খেতে হবে পরিমাণ মতো নিজ নিজ প্রয়োজন অনুসারে।

ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৫০০ ক্যালোরি গ্রহণ করা উচিত। অর্থাৎ ১০০ গ্রাম কিসমিসের মধ্যে প্রায় ৩০৪ কিলোক্যালোরি। তাই ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ১০০ গ্রাম কিসমিস গ্রহণ করা উচিত। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেহেতু কিসমিসে চিনির পরিমাণ বেশি তাই ডায়বেটিস রোগীদের জন্য এটি মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের কিসমিস খাওয়া থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়।

অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কি হয়

কিসমিসের পুষ্টিগুণ এবং প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে ধারণা থাকার পাশাপাশি এর ক্ষতিকর কোনো দিক আছে কিনা এবং অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কি হয় তাও জেনে রাখা প্রোয়োজন। যেহেতু অতিরিক্ত কোন কিছুই শরীরের জন্য ভালো না সেহেতু সবকিছুই নির্দিষ্ট পরিমাণ অনুযায়ী খাওয়া ভালো। অতিরিক্ত কিসমিস খেলে কি হয় তার বিস্তারিত আলোচনা নিম্নে করা হলো।

  • ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য কিসমিস একেবারেই উপযুক্ত নয়। কারণ কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে চিনি।
  • অতিরিক্ত কিসমিস বদহজমের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
  • পেট ফাঁপা, ডায়রিয়া এসব অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়ার ফলে হয়ে থাকে।
  • কিছু কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়াতে ডায়রিয়ার বদলে কোষ্ঠকাঠিন্যও হয়ে থাকে।
  • একজন স্বাস্থ্যবান ব্যক্তি যদি অতিরিক্ত কিসমিস গ্রহণ করে তবে তার স্বাস্থ্য এবং ওজন আরো বেশি বেড়ে যেতে পারে। যেটা সবার শরীরের ক্ষেত্রে ভালো হয় না।
  • এতে করে অনেক সময় গ্যাসের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
  • যেহেতু কিসমিসে চিনি থাকে তাই এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে।
  • অনেক ক্ষেত্রে বমি বমি ভাবও হতে পারে।

কিসমিসের ক্ষতিকর দিক

প্রায় প্রতিটি খাদ্যেরই উপকারিতা এবং অপকারিতা দুইটিই থাকে। তবে কিসমিসের ক্ষেত্রে ক্ষতিকর বা অপকারিতার চাইতে উপকারিতা বেশি পরিলক্ষিত হয়। নিম্নে এর ক্ষতিকর দিকগুলো উল্লেখ করা হলো।

  • ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কিসমিস অনেক ক্ষতি কর।
  • অতিরিক্ত কিসমিস কমবেশি সবার জন্যই ক্ষতিকর।
  • কিছু কিছু ক্ষেত্রে এলার্জির সমস্যাও দেখা দেয়।
  • অতিরিক্ত কিসমিস গ্রহণ করলে শ্বাসকষ্টের রোগীদের শ্বাসকষ্ট বেড়ে যেতে পারে।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা কিসমিসের পুষ্টিগুণ এবং প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত তার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন। এবং আমাদের পোস্টটি শেয়ার এর মাধ্যমে অন্য সবাইকে কিসমিস সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url