কিডনি পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
কিডনি পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায় এর বিস্তারিত বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে আজকের আমাদের এই আলোচনা। এই আলোচনার সাথে থাকছে কিডনি পরিষ্কার করে এই ৯ খাবার এর তালিকা ও ব্যাখ্যা। তাই আজকে আমাদের কিডনি বিষয়ক আলোচনা ভিত্তিকে পোস্টের সাথে থাকুন এবং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে করুন যেন কিডনি রোগ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানতে পারেন।
আপনি যদি কিডনি রোগ এবং কিডনি পরিষ্কার করে এই ৯ খাবার সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আজকের আমাদের এই পোস্টটি আপনার জন্যই। কিডনি রোগ সম্পর্কে আমরা কম-বেশি সবাই জানি এবং অনেকেই একে একটি দুরারোগ্য ব্যাধি হিসেবে জেনে থাকেন। অনেকেই কিডনি পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানেন না। তাই চলুন এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা কিডনি রোগ ও এর ঘরোয়া প্রতিকার সম্পর্কে কিছুটা ধারণা অর্জন করে নেই।
ভূমিকা
মানবদেহের তথা প্রাণীদেহের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের নাম কিডনি। মানব দেহের রক্ত থেকে কিডনি বর্জ্য পদার্থ ছেঁকে ফেলার কাজ করে। কিডনিকে বৃক্কও বলা হয়। বৃক্কের প্রধান কাজ হল মেরুদন্ডী প্রাণীর দেহের রক্ত থেকে দূষিত পদার্থ ছেঁকে ফেলে দিয়ে রক্তকে দূষিত পদার্থ থেকে আলাদা করে নেয়া এবং ছেঁকে নেয়া বর্জ্য পদার্থকে মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দেয়া। মেরুদন্ডী প্রাণীর রেচন তন্ত্রের মূল হলো কিডনি। কিডনি বিষয়কেই আলোচনায় আজ আমরা জানবো কিডনি রোগ কেন হয়, কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ, সুস্থ কিডনির লক্ষণ, কিডনি রোগ কি ভাল হয় ও কিডনি রোগী কতদিন বাঁচে তা সম্পর্কে।
কিডনি রোগ কেন হয়
মেরুদন্ডী প্রাণীদেহের রক্ত পরিশোধনের কাজে কিডনি মূল ভূমিকা প্রদর্শন করে। আমাদের শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গ অন্য অঙ্গের সাথে কোন না কোন ভাবে তাদের অভ্যন্তরীণ দায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রে জড়িত রয়েছে। প্রতিদিনের গড় হিসাবে প্রাণীদেহে প্রায় ১২০ থেকে ১৫০ এইটার পর্যন্ত রক্ত কিডনি প্রতিদিন পরিশোধন করতে থাকে।
এবং রক্ত থেকে প্রায় ২ লিটারের মতো দূষিত পদার্থ শরীর থেকে অপসারণ করতে সাহায্য করে যা কি না উচ্চমাধ্যমে প্রাণীদেহ থেকে বের হয়ে যায়। কিডনি রোগ মানব দেহের কয়েকটি অঙ্গের অংশ নিয়ে নিয়ে কিংবা কয়েকটি অঙ্গের অংশের মধ্যে সমস্যার সৃষ্টির মাধ্যমে হয়ে থাকে। এগুলোর মধ্যে প্রসাবের নালী, থলি ইত্যাদি প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত থাকে। তাই কিডনি রোগের কারণ ও ব্যাপকভাবে বিস্তৃত যার অনেকগুলি এখনো পর্যন্ত অজানা।
গুটিয়ে বেছে নেওয়া কিছু তথ্যের মাধ্যমে জানা যায়, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, নালীতে পাথর, কিডনি রোগের জিনগত কারণ, অ্যান্টিবায়োটিকের বা ভুল ঔষধের কিংবা অতিরিক্ত ঔষধ সেবনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, নেফ্রাইটিস, ব্যাকটেরিয়া জনিত কারণে কিংবা ভাইরাল জনিত সংক্রমণে, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে এবং অস্বাস্থ্যকর ও অস্বাভাবিক প্রাত্যহিক জীবনে নীতিমালার কারণে কিডনি রোগ বা বৃক্ক বিকল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা যায়।
তবে বর্তমানে আমাদের দেশে কিডনি রোগের মুখ্য কারণ হিসেবে ডায়াবেটিস, উচ্চমাত্রায় রক্তচাপ এবং অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক এর সেবনকে দায়ী করা হয়। বিশেষ করে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং ইউরিন ইনফেকশনের কারণে কিডনিতে নানা রকমের রোগ ধরা পড়ে। ধূমপান কিংবা মদ্যপান, অপরিমিত পানি পান এর মতো কারণেও কিডনি রোগ কিংবা কিডনি বিকল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে এরকম কারণে কিডনি পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায় কিছু ক্ষেত্রে কার্যকরী হয়ে থাকে।
কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ
কিডনি এমন এক মুখ্য ভূমিকা পালনকারী অঙ্গ যা রোগাক্রান্ত হলে মেরুদন্ডী প্রাণীর ক্ষেত্রে শরীরের নিরব ঘাতক হিসেবে কাজ করে। প্রাথমিক অবস্থায় লক্ষণগুলো সাধারণত নজরে পরেনা তবে এক্ষেত্রে কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলো জেনে রাখলে এটি উন্মোচন করা সম্ভব। সাধারণ ক্ষেত্রে সব সময় ক্লান্তি বোধ করা কিংবা শরীরে দুর্বলতা চলে আসা, ওজন হ্রাস পাওয়া এই রোগের একটি লক্ষণ।
আবার শরীরের বিশেষ কিছু অংশে ফোলা ভাব এর দেখা পাওয়া যেমন, হাতে-পায়ে কিংবা চোখের নিচে, অনিয়মিত ঘুমের সমস্যা, ত্বকে বিভিন্ন রকম সমস্যা যেমন ত্বকের জ্বালাপোড়া কিংবা র্যাশ, মাংসপেশীতে টান অনুভব ইত্যাদিও কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ। তবে প্রাথমিকভাবে এই কয়টি উপসর্গ ছাড়াও আরো কিছু উপসর্গ রয়েছে যার ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। যেমন-
- প্রসাবে পরিবর্তন দেখতে পাওয়া। এটি কিডনি রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ। প্রসাবের পরিবর্তন বলতে বোঝানো হচ্ছে অনিয়মিত অবস্থা, রং পরিবর্তন অর্থাৎ দৃঢ় রঙের হয়ে যাওয়া এবং প্রসাবের পরিমাণ কমে যাওয়া কিংবা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়ে যাওয়া।
- প্রসাবের সময় জ্বালাপোড়া কিংবা ব্যথা অনুভব হওয়া কিডনি রোগের আরেকটি লক্ষণ। যেহেতু কিডনি আমাদের শরীরে পরিশোধ হিসেবে কাজ করে তাই প্রসাবের ক্ষেত্রে সকল প্রকার পরিবর্তনকে এড়িয়ে চলা কিডনি রোগের লক্ষণ কে এড়িয়ে চলার মতো।
- প্রসবের সাথে রক্ত ঝরাকে কিডনি রোগের একটি লক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে তবে এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রাথমিক লক্ষণের বাইরে ঘটে থাকে।
- প্রাকৃতিক নিয়ম অনুসারে কিডনি যখন শরীরের বর্জ্য আকর্ষণ করতে পারেনা তখন তার কারণে শুয়ে কিছু অংশ ফোলা ভাব দেখা যায়। এমন কিছু দৃশ্যমান হলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
- মস্তিষ্কের মনোযোগ কিংবা স্থিরতা হারিয়ে ফেলা। কিডনির বিভিন্ন রকম সমস্যার কারণে দেহে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলে এমনটা ঘটে।
- প্রয়োজন ছাড়া এবং আবহাওয়ার বিপরীতে গিয়ে শীত অনুভব হওয়া।
- কিডনি রোগের ক্ষেত্রে লক্ষণ গুলো ত্বকের মধ্যেও ফুটে ওঠে। যেমন- র্যাশ, ইনফেকশন, জ্বালা-পোড়া, ফুস্কুড়ি ইত্যাদি।
- যখন তখন বমি হওয়া কিংবা বমি বমি ভাব থাকা।
- শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হতে থাকা। যেমন- ছোট ছোট শ্বাস নেয়া।
- পিঠের নিম্ন ভাগে তীব্র ব্যথা অনুভব। এই লক্ষণটি কিডনি রোগের আরেকটি প্রধান লক্ষণ।
কিডনি পরিষ্কার করে এই ৯ খাবার
দেহকে রোগমুক্ত রাখতে এবং সতেজ রাখতে স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। তাই কিডনি পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায় এর মধ্যে কিছু খাবারের তালিকাএ অন্তর্ভুক্ত। কথায় আছে আপনি যা গ্রহণ করবেন তাই আপনার বহিঃঅংশের প্রকাশিত রূপ হবে। কিডনি পরিষ্কার করে এই ৯ খাবার-
সবুজ শাক-সবজিঃ সবুজ শাকসবজিতে থাকা ফাইবার, ফলিক এসিড অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম ইত্যাদি রয়েছে যা দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গকে সতেজ রাখে এবং বিভিন্ন রকম জটিলতা যেমন রক্তচাপ বা কিডনি ঝুকি রোধ করে।
ক্যানবেরি জুসঃ ভিটামিন বি এবং ম্যাগনেসিয়াম এর মতো উপাদান সমৃদ্ধ এই ক্যানবেরি। ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন বি উভয় উপাদানই কিডনির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
আপেলঃ আপেল এমন একটি ফল যা প্রতিদিন একটি করে গ্রহণ করলেও দেহ রোগ-বলাই থেকে নিজেকে রক্ষা করে। আপেলে থাকা উচ্চ আঁশযুক্ত বৈশিষ্ট্য দেহে প্রবেশ করা নানারকম রোগ কে প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে।
রসুনঃ কাঁচা রসুন খেলে, রসুনে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান প্রদাহ সরিয়ে কিডনিকে সতেজ রাখে।
হলুদঃ কিডনিকে পরিষ্কার করতে ও কিডনি রোগ দূর করতে হলুদ খেয়ে বেশ উপকার পাওয়া যায়। হলুদের অ্যান্টি ইনফ্ল্যামাটরি যৌগ কিডনি পরিষ্কারের সহায়ক।
অলিভ অয়েলঃ কিডনি পরিষ্কারের উদ্দেশ্য করে নিলে অবশ্যই স্বাস্থ্যসম্মত তেল ব্যবহারের দিকে সচেতন থাকতে হবে। খাবার তেলের ক্ষেত্রে অলিভ অয়েল অন্যান্য তেলের তুলনায় স্বাস্থ্যকর হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
আদাঃ তাজা আদা কাঁচা অবস্থায় কিংবা শরবত বানিয়ে খেলে তা কিডনি পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায় হিসেবে অন্যতম উপায়। দেহকে সুস্থ রাখতে ও বিভিন্ন অঙ্গের কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে আদার ভূমিকা অনেক।
লেবুঃ নিয়মিত লেবুর শরবত কিডনি পরিষ্কার করতে বেশ উপকারী উপায়। কিডনি পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে চাইলে অবশ্যই প্রতিদিনের রুটিনে এক গ্লাস লেবুর শরবত যোগ করতে হবে।
সামুদ্রিক মাছঃ সামুদ্রিক মাছে রয়েছে ওমেগা-৩ যা দেহের রক্তে ফ্যাট তৈরিতে বাধা প্রদান করার সাথে ফ্যাট কমিয়ে আনে। তাই সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার ফলে বৃক্ক থাকে রোগমুক্ত।
সুস্থ কিডনির লক্ষণ
শরীরে কিডনি রোগের লক্ষণ গুলো বিপরীতে স্বাভাবিক জীবন যাপনের অবস্থা বিদ্যমান থাকলে সেটিই সুস্থ কিডনির লক্ষণ। যেমন অকারনে ক্লান্তি বোধ না থাকা অর্থাৎ শরীর ও মন প্রফুল্ল থাকা, নিয়মিত ঘুম এর অভ্যাস, নিয়মিত ক্ষুধা লাগা, ওজনের স্বাভাবিক অবস্থা এবং দিনে অন্তত ৬ থেকে ১০ বার স্বাভাবিক অবস্থায় প্রসাব হওয়া।
কিডনি রোগ কি ভাল হয়
সঠিক ও নিয়ন্ত্রিত চিকিৎসার মাধ্যমে অবশ্যই কিডনি রোগ নিরাময় সম্ভব। তবে সকল গুরুতার রোগের কিছু না কিছু ধাপ রয়েছে যা অতিক্রম করলে এটি প্রায় কিছু ক্ষেত্রে দুরারোগ্য রোগ হয়ে দাঁড়ায়। সাধারণ কারণে ঘটিত কিডনি রোগ খুব সহজেই ভালো হয়ে যায়। সুস্থ সাবলীল জীবনধারা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে মধ্য বয়স পার হবার পরেও কিডনি রোগ ভালো হওয়া সম্ভব। তবে দীর্ঘমেয়াদী কিডনি রোগে আক্রান্ত থাকলে তা কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ার সমস্যায় নিয়ে আসে।
কিডনি পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায়
কিডনি পরিষ্কার করার পদক্ষেপ যখন ঘর থেকে শুরু করা হয় তখন তার সর্বপ্রথম শুরু হয় আমাদের খাদ্যাভাস ও প্রাত্যাহিক অভ্যাস পরিবর্তন এর মাধ্যমে। এক্ষেত্রে ঘরোয়া কিছু উপায় এর মধ্যে কয়েকটি বিষয় মেনে চললেই তা কিডনি পরিষ্কার করতে সহায়ক ভুমিকা রাখবে। তার মধ্যে একটি হলো ধনে পাতার ব্যবহার।
কুচি করা ধনেপাতা পরিষ্কার পানিতে দশ মিনিট পর্যন্ত ফুটিয়ে নেয়ার পর এটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরলে ছেঁকে নিয়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রার বাইরে নিম্ন তাপমাত্রায় কিছুক্ষণ রাখতে হবে। ধনেপাতা থেকে প্রস্তুত করা এই রস প্রতিদিন শরবতের মতো করে পান করতে হবে। কিডনি পরিষ্কার করার জন্য ধনেপাতার এই রস অন্যতম একটি ঘরোয়া উপায় হিসেবে কাজ করবে। এরই সাথে অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
কিডনি রোগী কতদিন বাঁচে
একজন কিডনি রোগী কত দিন বাঁচবে তা নির্দিষ্ট সময়কাল বলা কঠিন। কোন রোগের জন্যই নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা যায় না। তবে কিডনি রোগ উপক্রম করতে চাইলে কিংবা দীর্ঘদিন সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকতে হলে অবশ্যই সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে এবং চিকিৎসকের দেয়া পরামর্শ মেনে চলতে হবে সাথেই সুস্থ জীবনযাত্রার নিয়ম মানা জরুরী। সাধারণত কিডনি যখন বিকল হয়ে পড়ে তখন ডায়ালাইসিস করার প্রয়োজন হয়।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রশ্ন এটাই হয়ে দাঁড়ায় ডায়ালাইসিস এর রোগী কতদিন বাঁচতে পারবে? কিছু ক্ষেত্রে এমন তথ্য উল্লেখিত হয়েছে যে সামগ্রিকভাবে ডায়ালাইসিস গ্রহণ করা রোগী শতকরা প্রায় ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ প্রায় পাঁচ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে। তবে এই তথ্যের ব্যাপারে কোথায় সম্পূর্ণভাবে সত্যতার ব্যাপারে উল্লেখ করা নেই কেননা কিডনি রোগী কতদিন বাঁচবে বা তার বেঁচে থাকার প্রত্যাশার ব্যাপারে নির্ধারণ করা অসম্ভব।
লেখকের মন্তব্য
প্রতিটি মানুষেরই উচিত স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার নীতি-রীতি মেনে অগ্রসর হওয়া। কিডনি রোগ হোক কিংবা অন্যান্য গুরুতর রোগ, উদ্ভব হয় ক্ষুদ্র কারণ থেকেই। তাই এ বিষয়ে সচেতন হওয়া জরুরী। আজকের এই আলোচনায় আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে বা আপনি যদি কোন মতামত জানাতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং এই পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার আশেপাশের মানুষদেরকেও কিডনি রোগ ও এর ঘরোয়াভাবে কিডনি রোগ প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url