ঈদুল ফিতর আরবি কোন মাসে পালিত হয় জানুন

ঈদুল ফিতর আরবি কোন মাসে পালিত হয় এবং এই উৎসব এর বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়ে আজকে আমাদের আলোচনা ভিত্তিক এই পোস্টটি লেখা হলো। এই আলোচনায় আরো থাকছে ঈদুল ফিতরে করণীয় আচরণ ও বিষয়বস্তু সম্পর্কে আলোচনা। তাই এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে ঈদুল ফিতর এ বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারবেন।
ঈদুল ফিতর আরবি কোন মাসে পালিত হয় জানুন
ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব হল ঈদ যার মধ্যে ঈদুল ফিতর একটি। অনেকেরই প্রশ্ন থাকে ঈদুল ফিতর আরবি কোন মাসে পালিত হয়। আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা ঈদুল ফিতরের করণীয় ও এর বিষদ তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।

ভুমিকা

ঈদুল ফিতর মুসলমানদের এমন একটি উৎসব যা বিশ্বের সকল ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের দ্বারা উদযাপিত হয়। ঈদুল ফিতরের সহজ অর্থ উৎসব বা আনন্দ। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের এত বড় ধর্মীয় উৎসব সম্পর্কে আলোচনা করার আগে ঈদ সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নেওয়া জরুরী। উদাহরণস্বরূপ - ঈদুল ফিতরের ইতিহাস, মুসলমানদের ঈদ কয়টি এবং ঈদুল ফিতর সম্পর্কে হাদিস। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা এই সকল বিষয়বস্তুর বিস্তারিত এবং ঈদ কবে ২০২৪ সালের বর্ষ পঞ্জিকা অনুযায়ী সকল তথ্য সম্পর্কে জানব।

ঈদুল ফিতর অর্থ কি

আরবিতে ঈদুল ফিতরের অর্থ হচ্ছে রোজা ভাঙ্গার আনন্দ। এক মাস রোজা রাখার পর বা সিয়াম সাধনার পর নিজের আয়ের অর্থের কিছু অংশ টাকা গরিবদের মাঝে বিলিয়ে দিতে হয়। এই দানকে ফিত্রা বলা হয়ে থাকে যা মানুষ সামর্থ্য অনুযায়ী দিয়ে থাকে।

ঈদ সম্পর্কে কিছু কথা

মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য সবচেয়ে বড়, প্রধান ও অন্যতম ধর্মীয় উৎসব এর নাম ঈদ। এটি ইসলাম ধর্মেরপ্রধান উৎসব হিসেবে বিবেচিত হয়। ইসলাম ধর্ম অনুসারে সাধারণত ঈদ বলতে বোঝায় ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহাকে। আর বিশ্বজুড়ে উদযাপিত ঈদের মধ্যে ঈদুল ফিতরের উৎসব বাঙালি মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হিসেবে বিবেচিত। ঈদুল ফিতর চিহ্নিত করে পবিত্র রমজান মাসকে এবং এই মাসে পালন করা সকল রোজার আমেজ কে।

ঈদ উদযাপনের মাধ্যমে মানুষ একে অপরের প্রতি আনুষ্ঠানিকতা ও আন্তরিকতার শুভেচ্ছা বিনিময় করে এবং একে অপরের প্রতি সহমর্মিতার আচরণ পোষণ করে সমাজে মানবিক ও সামাজিক সম্পর্ক সুন্দর করে গড়ে তোলে। ঈদ উদযাপনের আরও একটি কারণ হলো যেকোনো পাপের ক্ষমা চেয়ে আলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারা। ইসলাম ধর্ম অনুসারীদের জন্য ঈদের তাৎপর্য ও এর গুরুত্ব অনেক।

মুসলমানদের ঈদ কয়টি

ইসলাম ধর্মে দুটি ঈদ এর কথা উল্লেখিত রয়েছে অর্থাৎ মুসলমানদের ঈদ দুইটি। তার মধ্যে একটি ঈদ-উল-ফিতর এবং অপরটি ঈদ-উল-আযহা। সারা বিশ্বের সকল মুসলমানরা এই দুটি ঈদ পালন করে থাকেন। তবে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য সবচেয়ে বড় ঈদ হিসেবে ঈদুল ফিতর গণ্য হয়। ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা ঈদগুলো ইসলাম ধর্মে এসেছে তাদের পূর্ব নবীদের সূত্র অনুসারে। 

ইজমায়ে ইম্মত এবং সহীহ হাদিস দ্বারা এই বিষয়ে প্রমাণিত যে ইসলাম ধর্মে কেবলমাত্র ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা এই দুটি ঈদই রয়েছে। ইসলাম ধর্মের তৃতীয় কোন ঈদের প্রচলন কখনো গ্রহণযোগ্য হবে না। যে ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ ইসলাম ধর্মের তৃতীয় কোন ঈদ প্রচলন মেনে চলবে ইচ্ছে গুনাগার বলে গণ্য হবে এবং এই প্রীতি ও ঈদের প্রচলনটি দ্বীনের মধ্যে এক বিকৃতি এবং বেদআত বলে গণ্য হবে।

জেনে রাখা ভালো ইসলাম ধর্মে অন্য একটি আমেজ কোন উৎসব ঈদে মিলাদুন্নবীকে সাহাবায়ে কেরাম তাই দিন ও ইমামগণ প্রত্যাখ্যান করে রেখেছেন তাই শব্দ চয়নের সাথে মিল করে এই দিনকে ঈদ বলে গণ্য করা যাবে না এবং শ্রেষ্ঠ ঈদ বলেও স্বীকৃতি দেয়া যাবে না। ঈদুল আযহা এবং ঈদুল ফিতর আরবি কোন মাসে পালিত হয় তা বিশ্লেষণ করতে গেলে আরবি বর্ষপঞ্জিকা অনুযায়ী ঈদুল ফিতর এর উৎসব উদযাপিত হয় শাওয়াল মাসের প্রথম দিনে এবং ঈদুল আযহা পালিত হয় জিলহজ মাসের দশম তারিখে।

ঈদুল ফিতরে করণীয়

ইসলাম ধর্ম অনুসারীদের জন্য ঈদ এক বিশাল নিয়ামত। ঈদুল ফিতর এমন এক উৎসবের দিন যেই দিনে সকল মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা সমাজ ও ধর্মের প্রতি সহানুভূতিশীল আচরণ ও আন্তরিকতা বিনিময়ের মাধ্যমে ঈদ উদযাপন করে থাকে।

এই দিনে অনুসারীরা সকাল সকাল উঠে তাদের ধর্মীয় নীতি মেনে আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্টি ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সাথে নামাজ ও দোয়া সেরে নিয়ে ধর্মীয় নিয়ম অনুসারে ও আনুষ্ঠানিকতার সাথে সকল কার্যসম্পাদন করেন। আল্লাহতায়ালা ঈদুল ফিতরের দিনে তার বান্দাকে নিয়ামত এবং অনুগ্রহ দ্বারা ধন্য করে থাকেন এবং বারবার তার ইহসানের দৃষ্টি প্রদান করেন।

  • ঈদের দিনে সর্বপ্রথম করণীয় হলো ফজরের নামাজ আদায় করে নেয়া। নামাজ পাঠ করা মুসলমানদের জন্য আবশ্যক একটি কাজ। ঈদুল ফিতরের করণীয় হিসেবে দিনের শুরুতে ফজরের নামাজ দিয়ে দিন শুরু করতে বলা হয়েছে এবং এর অনেক গুরুত্ব ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
  • ঈদুল ফিতরে করণীয় দ্বিতীয়ত কাজ হিসেবে রয়েছে ঈদের দিনে গোসল করা। এর অর্থ দাঁড়ায় ঈদের দিন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অর্জন করে ঈমান অর্জন করা। যেহেতু এই দিনে সকল মানুষ একত্রে নামাজ আদায়ের উদ্দেশ্যে মিলিত হয় তাই একান্ত প্রয়োজন হিসেবে নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও পবিত্র রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আবশ্যক একটি কাজ।
  • ঈদের নামাজ পড়ার জন্য অবশ্যই নিজেকে পরিশ্রম করে হেঁটে হেঁটে ঈদগাহে যেতে হবে। কেননা নিজের পায়ে হেটে ঈদগাহে নামাজ পড়তে যাওয়াকে সুন্নত হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এ বিষয়ে হযরত আলী (রাঃ) বর্ণিত করেছেন।
  • সাথেই উল্লেখিত রয়েছে সালাম দেয়া এবং এই দিনে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে বলা হয়েছে এবং অবশ্যই বিপরীত পথ অবলম্বন করতে বিদেশ দেয়া হয়েছে অর্থাৎ যে পথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করার জন্য যাওয়া হবে সেই পথের পরিবর্তে ফেরার পথ হিসেবে অন্য পথ নির্বাচন করতে হবে।
  • ঈদের নামাজ আদায়ের পূর্বে ঈদুল ফিতরের দিনে খাবার গ্রহণ করে নিতে হবে। কেননা হযরত বুরাইদা (রাঃ) এ এমনটা বর্ণিত রয়েছে।
  • ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ের জন্য শরীয়ত অনুযায়ী অনুমোদিত কিছু বাক্য বিনিময়ের মাধ্যমে শুভেচ্ছা বিনিময় করা সুন্নত। যেমন - তাকাববালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকা এবং ঈদ মোবারক।
  • ঈদে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কিংবা নতুন পোশাক পরিধান করতে হবে। আল্লাহ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য এক একজন এক অবলম্বন করে থাকেন তার মধ্যে নিজেকে রুচিশীল এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নভাবে ধর্মীয় চেতনার মানুষ হিসেবে প্রদর্শন করে থাকেন।
  • ঈদুল ফিতরের ঈদের চাঁদ দেখার পর থেকে করণীয় কিছু কাজের মধ্যে তাকদীর পাঠ করার কথা উল্লেখ হয়েছে যার মাধ্যমে মুসলমানেরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করতে সক্ষম হয়। অবশ্যই উচ্চস্বরে তাকবীর পাঠ করা উচিত।

ঈদুল ফিতরের ইতিহাস

ইসলাম ধর্মে ঈদের তাৎপর্য বিশদ আকারে বর্ণিত রয়েছে। ঈদুল ফিতর মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব গুলোর মধ্যে একটি যা বিশ্বজুড়ে সকল মুসলমানেরা উদযাপন করেন। ঈদুল ফিতরের ইতিহাস নিয়ে নিম্নে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো।

৬২২ খ্রিস্টাব্দে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) হিজরত করে মক্কা থেকে মদিনাতে যান। নবীর হিজরত করার সময় কে ভিত্তি করে তখন থেকে হিজরি সালের গণনা শুরু হয়। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে খলিফা ওমরের সময়ে আরো ১৭ বছর এরপরে ম হিজরী সালের গণনা শুরু হয়েছিল। ওই সময়ে নবী মদিনায় গিয়ে দেখলেন সেখানের মানুষজন বছরে দুটি উৎসব খুব আনন্দের সাথে উদযাপন করেন।

তিনি তা দেখে জানতে চাইলেন, তারা কি করছেন? উত্তরে তিনি জানতে পারেন উদযাপিত দিন দুটি ছিল নওরোজ এবং মেহেরজান যা ওখানের বাসিন্দার গোত্র এবং ধর্মের সাথে সম্পর্কিত অর্থাৎ শরতের পূর্ণিমা এবং বসন্তের পূর্ণিমার রীতিনীতি অনুযায়ী পালিত হতো যার প্রচলন জাহেলী যুগ থেকে চলে আসছে। তখন নবী (সা.) তাদের জানান, আল্লাহ তাদের এই দুই দিনের বদলে নতুন দুটি উৎসবের দিন ধার্য করে দিয়েছে যা যথাক্রমে ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা হিসেবে পরিচিত।

তখনের নাযিল করা হিজরী বছরে প্রথমবারের মতো অষ্টম মাসে সিয়াম সাধনা করাকে বাধ্যতামূলক করার নির্দেশ প্রদান করা হয়। অর্থাৎ শাবান মাসে রোজা রাখার আয়াত নাজিল করে তারপর পরবর্তী নবম তম মাস - পবিত্র রমজান মাসে দীর্ঘ সময় সিয়াম সাধনার নীতি প্রদান করা হয়। এবং পরবর্তী হিজরী সালে রমজান মাস শেষে শাওয়াল মাসের প্রথম দিন ঈদ উদযাপনের বিধানে রোজা শেষ হওয়ার বিধান নাযিল করা হয়।

এভাবেই ঈদ উদযাপন শুরু হয়। মূলত মহানবী হযরত (সাঃ) যখন মক্কা থেকে মদিনায় আসেন তারপরেই ঈদ উদযাপনের সঠিক রীতি-নীতি প্রচলিত হয়েছিল। নবী মোহাম্মদ (সাঃ) ঈদুল ফিতরের এই দিনে ছোট ছোট শিশু এক কথায়, ছোট বড় সকলের সঙ্গেই আনন্দ উদযাপন করতেন এবং আন্তরিকতা বিনিময় করতেন।

ঈদুল ফিতর আরবি কোন মাসে পালিত হয়

ঈদুল ফিতর হলো সেই ঈদ যে ঈদ এর জন্য দীর্ঘ এক মাস ব্যাপী সিয়াম সাধনা কিংবা রোজা রাখার পর রমজান মাসের শেষে উদযাপিত দিনটি। মূলত ঈদুল ফিতর পালিত হয় শাওয়াল মাসের প্রথম তারিখে। তবে তা অবশ্যই চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল হয়। শাওয়াল মাসের ওটা প্রথম চাঁদ আমাদের অঞ্চলে চাঁদ রাত নামে পরিচিত যাকে ইসলামী পরিভাষায় বলা হয় লাইলাতুল জায়জা অর্থাৎ পুরস্কারের রজনী।

রমজান মাসের শেষে আসে শাওয়াল মাস এবং সময় সময় যেই একফালি নতুন চাঁদের দেখা মেলে, তখন ওই সময়কে চাঁদ রাত এবং তার পরবর্তী দিনকে ঈদুল ফিতরের দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং এটি ইসলামের শরীয়তের বিধান অনুযায়ী ঘটে। ঈদুল আযহা উদযাপনের প্রেক্ষাপট জানা গেলেও ঈদুল ফিতরের নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট জানা যায়নি।

অর্থাৎ কিভাবে এবং কখন ঈদুল ফিতর প্রচলিত হয়েছিল সেটির আসল তথ্য তেমন একটা প্রচলিত নেই। তাই ঈদুল ফিতর আরবি কোন মাসে পালিত হয় তা নির্ধারিতভাবে শুধু শাওয়াল মাসকেই ইঙ্গিত করে। দ্বিতীয় হিজরী সনে মুসলমানেরা প্রথম ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করে থাকেন যা ইংরেজি সালের গণনাতে আসে ৬২৪ খ্রিস্টাব্দের, মার্চ মাসের শেষে কোন একটি দিনে।

ঈদ কবে ২০২৪

সংযুক্ত আরব আমিরাতের মহাকাশ গবেষণা এবং জ্যোতির্বিদ্যায় বিষয়ক সংস্থা যা অ্যাস্ট্রোনমি সোসাইটি হিসেবে পরিচিত, ঈদুল ফিতর উদযাপনের জন্য ২০২৪ সালের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা করেছে। ২০২৩ সালের রমজান মাস ও ঈদুল ফিতরের তারিখ বিবেচনায় বাংলাদেশ ওই পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে পবিত্র রমজান মাস শুরু হয় ১২ই মার্চ তারিখে।

অর্থাৎ ১২ই মার্চ ২০২৪ সাল থেকে এই বর্ষের প্রথম রোজা পালিত হয়। এক মাস ব্যাপী এই আনন্দপূর্ণ ও সিয়াম পালনের মাসে সম্ভাব্য শেষ রোজা অর্থাৎ পবিত্র ৩০ রমজান এর তারিখ বাংলা পঞ্জিকা অনুসারী ১০ এপ্রিল বুধবার এ পালিত হবে। সংযুক্ত আমিরাতস এর অ্যাস্ট্রোনমি সোসাইটি এর তথ্য অনুসারে চলতি বছর ২০২৪ এ সম্ভাব্য ১০ এপ্রিল তারিখে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হতে পারে।

সংস্থাকে আরও জানিয়েছে, ইসলামিক হিজরী দিনপঞ্জিকা অনুযায়ী ১০ এপ্রিল এর তারিখে ৩০ তম রমজান তারিখ হলেও মহাকাশে গবেষণা অনুযায়ী ২৯ রোজার পর ১০ এপ্রিল-এই ঈদুল আযহা সম্ভাবনা আছে তবে বিশেষ ক্ষেত্রে এটি গড়িয়ে ১১ এপ্রিলে পালিত হতে পারে বলেও ধারণা রাখা হয়েছে।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনারা ঈদুল ফিতর আরবি কোন মাসে পালিত হয় এবং এর বিস্তারিত বিষয়বস্তু সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে পেরেছেন। আজকের এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকলে বা আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে আপনি যদি আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য আমাদের জানাতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার পরিবার, প্রয়োজনের মধ্যে ঈদুল ফিতর আরবি কোন মাসে পালিত হয় এবং ঈদের বার্তা সম্পর্কিত আলোচনা জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url